সোমবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন

এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন 

আমাদের দেশের মানুষের বিনোদনের একটি বিরাট মাধ্যম হলো টেলিভিশন দেখা। আগেকার দিনে টেলিভিশনের সংখ্যা ছিলো খুবই কম। এমন ছিলো যে একটি পুরো এলাকাজুড়ে একটি মাত্র টেলিভিশন। তাও আবার অনেক মানুষের ভিড়ে, ভালো করে দেখা যায় না। চ্যানেল ও ছিলো হাতে গোনা কয়েকটা । কিন্তু এখন সবার বাড়ি টেলিভিশন এবং প্রচুর চ্যানেল কিন্তু এখন সবাই নিজ নিজ কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে টিভি দেখার মত সময় কারো নেই। সারাদিন থাকতে হয় বাইরে এবং দেশের খবর রাখতে হলে নির্ভর করতে হয় নিউজ চ্যানেল এর উপরে
Deshi Tv (Bangladeshi IPTV)
deshi tv
কিন্তু আবার দেখা গেলো কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ খেলা আপনি টিভিতে দেখতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি বাইরে। তখন কি করবেন? সমস্যা নেই আপনি আপনার স্মার্ট ফোন কিংবা ট্যাবে খেলা দেখতে পারবেন । এজন্য আপনাকে Deshi Tv (Bangladeshi IPTV) অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিতে হবে। আপনি যদি থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় থাকেন তবে কোন রকম বাফারিং ছাড়াই উপভোগ করতে পারবেন ভিডিও স্ট্রিমিং। যার ফলে আপনি কাজের জন্য বাইরে থাকলেও আপনার প্রিয় অনুষ্ঠানটি মিস করবেন না । এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে দেশের প্রায় সব চ্যানেল; এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এনটিভি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি , এটিএন নিউজ, আর বিটিভি সহ আরও বেশ কিছু চ্যানেল. প্রতিমিনিটর প্রায় ১ মেগাবাইট খরচ হবে।
Jagobd.com
jagobd
জাগোবিডি বাংলাদেশের বৃহত্তম একটি টিলিভিশন রিসোর্স সেন্টার। এই অ্যাপসের মাধ্যমে 2G,3G, ওয়াইফাই ও ওয়াইম্যাক্স নেটওয়ার্কে টিভি দেখা যাবে।
 অ্যাপসটির বৈশিষ্টঃ – বাংলা টিভি চ্যানেল- বাংলা রেডিও- বাংলা সংবাদ পত্র- বাংলা ইসলামী রেডিও- বিশেষ অনুষ্ঠান- “অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ” কোন প্রয়োজন নেই।- অত্যন্ত শক্তিশালী স্ট্রিমিং প্লেয়ার- কোন সাইন আপ করার প্রয়োজন নেই- স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন চ্যানেল আপডেট হয়।
FilmOn Live TV
film
ফিলমন লাইভ টিভি একটি জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড টিভি এপস। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন আপনার কাছে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে আপনি এই অ্যাপসের মাধ্যমে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখতে পারবেন । এই অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি আপনার স্থানীয় টিভি চ্যানেল বা মার্কিন, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা এবং এশিয়া থেকে চ্যানেল নির্বাচন করে লাইভ খেলাধুলা, খবর , লাইফস্টাইল, সিনেমা, কেনাকাটা, কিডস, সহ অনেক কিছু উপভোগ করতে পারবেন।
Airtel Mobile TV
airtel mobile tv
এটি একটি এয়ারটেল ডাটা সংযোগ ভিত্তিক মোবাইল টিভি পরিষেবা যা আপনাকে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখার সুবিধা প্রদান করে। এই মোবাইল টিভি অ্যাপ্লিকেশনে সব ধরনের বাংলা এবং ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেল দেখা যাবে। ব্যাবহারকারী প্রথমে এয়ারটেল নেটওয়ার্ক থেকে অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার পর ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ব্যাবহার করতে পারেন। এছাড়া আপনি অ্যাপটি ব্যাবহার করতে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে এই মেইলে জানাতে পারেন। আপনি যে চ্যানেল সমুহ উপভোগ করতে পারবেন- 
বাংলাদেশী টিভি চ্যানেলঃ বাংলাভিশন, মাছরাঙ্গা টিভি, আরটিভি, এটিএন বাংলা, বৈশাখী টিভি, দেশ টিভি, এটিএন নিউজ, সময়টিভি, চ্যানেল আই, ইন্ডিপেন্ড টিভি, একাত্তর টিভি, চ্যানেল নাইন।
ভারতীয় টিভি চ্যানেলঃ B4U চলচ্চিত্র, B4U সঙ্গীত, 9XM, E24, সঙ্গীত ভারত, সঙ্গীত বাংলা, রূপসী বাংলা, ইত্যদি।
ভিডিওঃবলিউড মাসালা, মুভি Buzz- এ, ফ্যাশন টিভি, অটো টিভি, অ্যাকশন প্লাস, পর্যটন এক্সপি, ইত্যদি।
ধর্মীয় চ্যানেলঃ পিস টিভি বাংলা
অ্যাপটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
আজ আর নয়!

শনিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

যেকোনো মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে

যেকোনো মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে 

সবাই আশা করি ভালই আছেন। আজকে যেই বিষয়ে লিখব অর্থাৎ জিমেইল আইডি দিয়ে যেকোনো মোবাইল নাম্বারে কিভাবে ফ্রী এসএমএস পাঠানো যায় সেটা হয়ত অনেকেই আগে থেকে জেনে থাকবেন। যারা জানেন না এটা শুধু তাদের জন্য। তাহলে দেখে নিন কিভাবে আপনার জিমেইল আইডি দিয়েই পৃথিবীর যেকোনো মোবাইল নাম্বারে ফ্রী মেসেজ পাঠাতে পারবেন। তবে এটা Limited.
মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে
মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে  2
মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে 3
মোবাইলে ফ্রী SMS পাঠান আপনার Gmail একাউন্ট থেকে 4
  • প্রথমে আপনি আপনার জিমেইল আইডিতে  করুন। তারপর বামপাশে যে বক্সটি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে ক্লিক করুন এবং আপনার নাম্বারটি লিখুন যে নাম্বারে ম্যাসেজ পাঠাতে চান।
  • নাম্বারটি লেখার পর সেন্ড ম্যাসেজ এ ক্লিক করুন।
  • তারপর যে পপআপ বক্স আসবে সেখানে ”কন্টাক্ট নেম” এ আপনি কি নামে সেভ করতে চান সেই নাম দিন। আমি আমার নাম্বার দিলাম। সব ঠিকঠাক করে তারপর “সেভ” এ ক্লিক করুন।
  • সেভ করার পর ডানপাশে দেখবেন একটা চ্যাট বক্স এসেছে। তারপর আপনি চ্যাট বক্স এ যা খুশি তা লিখে পাঠিয়ে আপনার কাঙ্ক্ষিত নাম্বারে। যেই নাম্বারে পাঠিয়েছেন সেই নাম্বার চেক করে দেখুন আপনার ম্যাসেজ টি সফলভাবে পৌঁছে গিয়েছে।

আপনাদের ব্লগে যুক্ত করুন নতুন menu বার

আপনাদের ব্লগে যুক্ত করুন নতুন menu বার 

আপনারা কেমন আছেন । ভালআশাকরি । আজ আপনাদের দেখাব ব্লগে কিভাবে ১টি নতুন ও সুন্দর মেনু বর যুক্ত করবেন ।
ডেমো দেখুন এখানে
প্রথমে ব্লগে লগইন করুন । তারপর ডিজাইন আপলনে গিয়ে template এ ক্লিক করুন । তারপর edit HTML এ যান Expand Widget Templates লেখা বক্সে টিক মাক দিন । তার পর মাউস পয়েন্ট HTML বক্সে নিয়ে ১বার ক্লিক করুন এবং তারপর একসাথে Ctrl ও f বাটন চাপুন । ১টি search box আসবে তাতে নিচের কোডটি কপি করে পেষ্ট করুন ।
]]></b:skin>
এখন এটি ডিলিট করে নিচের কোডটি কপি পেষ্ট করুন

@import url(http://fonts.googleapis.com/css?family=Dosis:400,700);
.navbar {
font-family: ‘Dosis’, sans-serif;
position:relative;
display:table;
float:none;
list-style-type:none;
padding:0;
margin:20px auto 260px auto;
}
.navbar:before {
position:absolute;
display:block;
content: “”;
z-index:-1;
width:100%;
height:18px;
bottom:-9px;
left:2px;
background: -moz-radial-gradient(center, ellipse cover, rgba(0,0,0,0.7) 0%, rgba(0,0,0,0) 75%);
background: -webkit-gradient(radial, center center, 0px, center center, 100%, color-stop(0%,rgba(0,0,0,0.7)), color-stop(75%,rgba(0,0,0,0)));
background: -webkit-radial-gradient(center, ellipse cover, rgba(0,0,0,0.7) 0%,rgba(0,0,0,0) 75%);
background: -o-radial-gradient(center, ellipse cover, rgba(0,0,0,0.7) 0%,rgba(0,0,0,0) 75%);
background: -ms-radial-gradient(center, ellipse cover, rgba(0,0,0,0.7) 0%,rgba(0,0,0,0) 75%);
background: radial-gradient(center, ellipse cover, rgba(0,0,0,0.7) 0%,rgba(0,0,0,0) 75%);
filter: progid:DXImageTransform.Microsoft.gradient( startColorstr=’#b3000000′, endColorstr=’#00000000′,GradientType=1 );
opacity:.4;
}
.navbar:after {
position:absolute;
display:block;
content: “”;
z-index:-1;
width:100%;
height:100%;
top:0;
left:0;
-webkit-box-shadow: 0px 2px 4px 0px rgba(0, 0, 0, 0.25);
box-shadow: 0px 2px 4px 0px rgba(0, 0, 0, 0.25);
}
.navbar > li {
position:relative;
float:left;
display:inline-block;
list-style-type:none;
text-align:center;
margin:0;
border-left:0;
border:1px solid rgba(0,0,0,0.5);
line-height:35px;
-webkit-box-shadow: inset 1px 1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25);
box-shadow: inset 1px 1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25);
-webkit-transition: all 300ms ease-in-out;
-moz-transition: all 300ms ease-in-out;
-ms-transition: all 300ms ease-in-out;
-o-transition: all 300ms ease-in-out;
transition: all 300ms ease-in-out;
}
.navbar.color1 > li {
background:#ea7900;
}
.navbar.color2 > li {
background:#336277;
}
.navbar.color3 > li {
background:#3e781b;
}
.navbar.color4 > li {
background:#ad2259;
}
.navbar.color5 > li {
background:#b20a22;
}
.navbar > li:before {
position:absolute;
display:block;
content: “”;
z-index:1;
width:100%;
height:100%;
left:0;
top:0;
background: -moz-linear-gradient(top, rgba(255,255,255,0.15) 0%, rgba(0,0,0,0.16) 100%);
background: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, color-stop(0%,rgba(255,255,255,0.15)), color-stop(100%,rgba(0,0,0,0.16)));
background: -webkit-linear-gradient(top, rgba(255,255,255,0.15) 0%,rgba(0,0,0,0.16) 100%);
background: -o-linear-gradient(top, rgba(255,255,255,0.15) 0%,rgba(0,0,0,0.16) 100%);
background: -ms-linear-gradient(top, rgba(255,255,255,0.15) 0%,rgba(0,0,0,0.16) 100%);
background: linear-gradient(top, rgba(255,255,255,0.15) 0%,rgba(0,0,0,0.16) 100%);
filter: progid:DXImageTransform.Microsoft.gradient( startColorstr=’#26ffffff’, endColorstr=’#29000000′,GradientType=0 );
}
.navbar > li:after {
position:absolute;
display:block;
content:””;
width:100%;
height:100%;
top:0;
left:0;
background: url(“data:image/png;base64,iVBORw0KGgoAAAANSUhEUgAAAAUAAAAFCAYAAACNbyblAAAAGXRFWHRTb2Z0d2FyZQBBZG9iZSBJbWFnZVJlYWR5ccllPAAAAyJpVFh0WE1MOmNvbS5hZG9iZS54bXAAAAAAADw/eHBhY2tldCBiZWdpbj0i77u/IiBpZD0iVzVNME1wQ2VoaUh6cmVTek5UY3prYzlkIj8+IDx4OnhtcG1ldGEgeG1sbnM6eD0iYWRvYmU6bnM6bWV0YS8iIHg6eG1wdGs9IkFkb2JlIFhNUCBDb3JlIDUuMC1jMDYxIDY0LjE0MDk0OSwgMjAxMC8xMi8wNy0xMDo1NzowMSAgICAgICAgIj4gPHJkZjpSREYgeG1sbnM6cmRmPSJodHRwOi8vd3d3LnczLm9yZy8xOTk5LzAyLzIyLXJkZi1zeW50YXgtbnMjIj4gPHJkZjpEZXNjcmlwdGlvbiByZGY6YWJvdXQ9IiIgeG1sbnM6eG1wPSJodHRwOi8vbnMuYWRvYmUuY29tL3hhcC8xLjAvIiB4bWxuczp4bXBNTT0iaHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wL21tLyIgeG1sbnM6c3RSZWY9Imh0dHA6Ly9ucy5hZG9iZS5jb20veGFwLzEuMC9zVHlwZS9SZXNvdXJjZVJlZiMiIHhtcDpDcmVhdG9yVG9vbD0iQWRvYmUgUGhvdG9zaG9wIENTNS4xIFdpbmRvd3MiIHhtcE1NOkluc3RhbmNlSUQ9InhtcC5paWQ6OERFQkEzRUJDNUM5MTFFMUE3NzBCMTZBMEExNEQ5NUQiIHhtcE1NOkRvY3VtZW50SUQ9InhtcC5kaWQ6OERFQkEzRUNDNUM5MTFFMUE3NzBCMTZBMEExNEQ5NUQiPiA8eG1wTU06RGVyaXZlZEZyb20gc3RSZWY6aW5zdGFuY2VJRD0ieG1wLmlpZDo4REVCQTNFOUM1QzkxMUUxQTc3MEIxNkEwQTE0RDk1RCIgc3RSZWY6ZG9jdW1lbnRJRD0ieG1wLmRpZDo4REVCQTNFQUM1QzkxMUUxQTc3MEIxNkEwQTE0RDk1RCIvPiA8L3JkZjpEZXNjcmlwdGlvbj4gPC9yZGY6UkRGPiA8L3g6eG1wbWV0YT4gPD94cGFja2V0IGVuZD0iciI/PiSp0pIAAAAySURBVHjaYmBgYOAHYmYGCADR/CDiDxDzQAW5gPgLlM3ACsQKUBqhBYjZkY3CMBMgwACvHQKnyUp+6gAAAABJRU5ErkJggg==”);
}
.navbar > li.drpdown a > span{
margin-right:30px;
}
.navbar > li.drpdown > a:after {
position:absolute;
content: “025bc”;
z-index:1;
font-size:8px;
top:0;
right:10px;
color:#fff;
text-shadow: 0px -1px 0px rgba(0, 0, 0, 0.8);
filter: dropshadow(color=#000, offx=0, offy=-1);
-webkit-transition: all 300ms ease-in-out;
-moz-transition: all 300ms ease-in-out;
-ms-transition: all 300ms ease-in-out;
-o-transition: all 300ms ease-in-out;
transition: all 300ms ease-in-out;
}
.navbar > li.drpdown a:hover:after,.navbar > li a:hover {
color:#ccc;
}
.navbar > li.drpdown:hover .drpcontent {
display:block;
}
.navbar > li:first-child {
border-left:1px solid #1a1a1a;
}
.navbar > li:last-child {
-webkit-box-shadow: inset 1px 1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25),inset -1px 0px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25);
box-shadow: inset 1px 1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25), inset -1px 0px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.25);
}
.navbar > li > a {
position:relative;
display:block;
width:100%;
text-decoration:none;
font-size:12px;
color:#fff;
text-shadow: 0px -1px 0px rgba(0, 0, 0, 0.4);
filter: dropshadow(color=#000, offx=0, offy=-1);
z-index:4;
-webkit-transition: all 300ms ease-in-out;
-moz-transition: all 300ms ease-in-out;
-ms-transition: all 300ms ease-in-out;
-o-transition: all 300ms ease-in-out;
transition: all 300ms ease-in-out;
}
.navbar > li:hover {
-webkit-box-shadow: inset 0px -2px 8px 0px rgba(0, 0, 0, 0.35);
box-shadow: inset 0px -2px 8px 0px rgba(0, 0, 0, 0.35);
}
.navbar > li > a > span {
position:relative;
font-weight:bold;
margin:0 15px 0 0;
}
.navbar > li .drpcontent {
position:absolute;
display:none;
margin:0;
padding:20px 0 0 0;
z-index:5;
top:36px;
min-width:200%;
float:none;
list-style-type:none;
border:1px solid #737373;
border-top:0;
-webkit-box-shadow: 0px 2px 4px 0px rgba(0, 0, 0, 0.25),inset 0px 6px 4px -4px rgba(0, 0, 0, 0.5);
box-shadow: 0px 2px 4px 0px rgba(0, 0, 0, 0.25),inset 0px 6px 4px -4px rgba(0, 0, 0, 0.5);
-webkit-border-radius: 0px 0px 4px 4px;
border-radius: 0px 0px 4px 4px;
background: rgb(249,249,249);
background: -moz-linear-gradient(-45deg, rgba(249,249,249,1) 0%, rgba(229,229,229,1) 100%);
background: -webkit-gradient(linear, left top, right bottom, color-stop(0%,rgba(249,249,249,1)), color-stop(100%,rgba(229,229,229,1)));
background: -webkit-linear-gradient(-45deg, rgba(249,249,249,1) 0%,rgba(229,229,229,1) 100%);
background: -o-linear-gradient(-45deg, rgba(249,249,249,1) 0%,rgba(229,229,229,1) 100%);
background: -ms-linear-gradient(-45deg, rgba(249,249,249,1) 0%,rgba(229,229,229,1) 100%);
background: linear-gradient(135deg, rgba(249,249,249,1) 0%,rgba(229,229,229,1) 100%);
filter: progid:DXImageTransform.Microsoft.gradient( startColorstr=’#f9f9f9′, endColorstr=’#e5e5e5′,GradientType=1 );
-webkit-transition: opacity 300ms ease-in-out;
-moz-transition: opacity 300ms ease-in-out;
-ms-transition: opacity 300ms ease-in-out;
-o-transition: opacity 300ms ease-in-out;
transition: opacity 300ms ease-in-out;
}
.navbar > li:not(:last-of-type) .drpcontent {
left:-1px;
}
.navbar > li:last-child .drpcontent {
right: -1px;
}
.drpcontent li {
position:relative;
text-align:left;
border-bottom:1px solid rgba(0, 0, 0, 0.2);
font-size:12px;
line-height:35px;
height:35px;
font-weight:bold;
-webkit-box-shadow: inset 0px -1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.2);
box-shadow: inset 0px -1px 0px 0px rgba(255, 255, 255, 0.2);
overflow:hidden;
}
.drpcontent li:before {
position:absolute;
display:block;
content: “”;
width:100%;
height:100%;
top:-100%;
left:0;
background: #cecece;
-webkit-transition: all 500ms ease-in-out;
-moz-transition: all 500ms ease-in-out;
-ms-transition: all 500ms ease-in-out;
-o-transition: all 500ms ease-in-out;
transition: all 500ms ease-in-out;
opacity:0;
}
.drpcontent li:after {
position:absolute;
display:block;
content: “025b6″;
height:20px;
width:20px;
top:0;
left:6px;
font-size:8px;
-webkit-transition: all 500ms ease-in-out;
-moz-transition: all 500ms ease-in-out;
-ms-transition: all 500ms ease-in-out;
-o-transition: all 500ms ease-in-out;
transition: all 500ms ease-in-out;
}
.drpcontent li:hover:before {
top:0;
opacity:0.8;
}
.drpcontent li:hover:after {
color:#fff;
left:14px;
}
.drpcontent li:last-child:hover:before {
-webkit-border-radius: 0px 0px 4px 4px;
border-radius: 0px 0px 4px 4px;
}
.drpcontent li a {
display:block;
height:100%;
width:100%;
position:relative;
color:#000;
text-decoration:none;
width:100%;
padding-left:20px;
-webkit-transition: all 500ms ease-in-out;
-moz-transition: all 500ms ease-in-out;
-ms-transition: all 500ms ease-in-out;
-o-transition: all 500ms ease-in-out;
transition: all 500ms ease-in-out;
}
.drpcontent li:hover a{
color:#fff;
padding-left:26px;
}
.drpcontent li:first-child {
border-top:1px solid #a6a6a6;
}
.drpcontent li:last-child {
border:0;
-webkit-box-shadow:none;
box-shadow:none;
-webkit-border-radius: 0px 0px 4px 4px;
border-radius: 0px 0px 4px 4px;
}
.icon20{
position:relative;
float:left;
display:block;
width:20px;
height:20px;
margin:6px 8px 0 8px;
background: url(“data:image/png;base64,iVBORw0KGgoAAAANSUhEUgAAAHgAAAAoCAYAAAA16j4lAAAAGXRFWHRTb2Z0d2FyZQBBZG9iZSBJbWFnZVJlYWR5ccllPAAAAyJpVFh0WE1MOmNvbS5hZG9iZS54bXAAAAAAADw/eHBhY2tldCBiZWdpbj0i77u/IiBpZD0iVzVNME1wQ2VoaUh6cmVTek5UY3prYzlkIj8+IDx4OnhtcG1ldGEgeG1sbnM6eD0iYWRvYmU6bnM6bWV0YS8iIHg6eG1wdGs9IkFkb2JlIFhNUCBDb3JlIDUuMC1jMDYxIDY0LjE0MDk0OSwgMjAxMC8xMi8wNy0xMDo1NzowMSAgICAgICAgIj4gPHJkZjpSREYgeG1sbnM6cmRmPSJodHRwOi8vd3d3LnczLm9yZy8xOTk5LzAyLzIyLXJkZi1zeW50YXgtbnMjIj4gPHJkZjpEZXNjcmlwdGlvbiByZGY6YWJvdXQ9IiIgeG1sbnM6eG1wPSJodHRwOi8vbnMuYWRvYmUuY29tL3hhcC8xLjAvIiB4bWxuczp4bXBNTT0iaHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wL21tLyIgeG1sbnM6c3RSZWY9Imh0dHA6Ly9ucy5hZG9iZS5jb20veGFwLzEuMC9zVHlwZS9SZXNvdXJjZVJlZiMiIHhtcDpDcmVhdG9yVG9vbD0iQWRvYmUgUGhvdG9zaG9wIENTNS4xIFdpbmRvd3MiIHhtcE1NOkluc3RhbmNlSUQ9InhtcC5paWQ6NjJERkRDNTBDNUQ0MTFFMUI3QjJDOTZFNDMzQ0IwMjciIHhtcE1NOkRvY3VtZW50SUQ9InhtcC5kaWQ6NjJERkRDNTFDNUQ0MTFFMUI3QjJDOTZFNDMzQ0IwMjciPiA8eG1wTU06RGVyaXZlZEZyb20gc3RSZWY6aW5zdGFuY2VJRD0ieG1wLmlpZDo2MkRGREM0RUM1RDQxMUUxQjdCMkM5NkU0MzNDQjAyNyIgc3RSZWY6ZG9jdW1lbnRJRD0ieG1wLmRpZDo2MkRGREM0RkM1RDQxMUUxQjdCMkM5NkU0MzNDQjAyNyIvPiA8L3JkZjpEZXNjcmlwdGlvbj4gPC9yZGY6UkRGPiA8L3g6eG1wbWV0YT4gPD94cGFja2V0IGVuZD0iciI/Psj8MzMAAA91SURBVHja7FxbbBTVHx4QL6DAcPXeXQpFDQhbH0iMie48+mBsQwghIXZrgiQi7pRbBcHdNYiChd1ykSAk2/KAD6IgPPFAdvHFx24fDGhEphBqBbHTchG80P/3jec00+nM7Oy69h8JJxk6e+bMb8453+8+v2HUwMCAcrfduW3MSD/wo48+Uh966KEcz69du6a98847Zrm0MplMErQSY8b8vYw///yTNFO6rifvRLBaW1vTDz74YAzrVcV6zevXr7fF4/GmsgH++OOPI+PHj7cAuXr1qrZ27dpCuRPcunWr+uSTT+ZmzJgR4e9z587l0Kc1NzeXBXI4HFZmzZqlAGRFMIzyww8/jOimJ5PDeWnUqFHKvffeG77//vvr7rvvvhAAibCP2vKPP/4o3Lp1qxPH0b/++stMJBKBnvPpp5+m586dqz/22GPKAw88YPXdvHlT7e7u1nFNeeONN5pKBnjHjh2RmTNnEhBVAoI+bdWqVYVywH3iiSdymGSEwLCBGwl02SCrqqqApvWXzTRN5Zdffvm/Sdjo0aO5+dEJEyYkJk2aFOW8yHwE5J577lEAqPLbb79F+/v7ld7e3iyOtg8//DC1fv16oxhtMLI+Z84cZfLkyYpdY/E3mEfHz9IAJrgAloAQGKsPk1VBrGSQt23bFobkHsEESXNQ4niORu7OYUz9unXrjP+q+uSmT5w4Ucc60ziUqVOnkoEVSLB1jeDfvn3bAgXSS22o9PT0xC5evBjbtWtXZuXKlU1+9B9//HFlypQpg+CyQUtYfbxWkop2gitVggCa4hIY5O3bt1Nic88884waCoUscLlYwTAWyPgdwcQ7MFZbvXq1L83NmzeHIQ1hSsezzz4bouqzq0bQCe3duzdKaYbEGBs3bjSC2O+gzc3OkwY2OllTU5PAoUybNs3aM7lOt0bJ4ziqXMMw9P3796vLli1r9BoPda+4zZV9vBYYYDdw5SbyvFSQYb/Nhx9+uB5/+bMBdigmrwkPvg3X2jGGKraomoaUqJCOI9hQ/rW42M7R6IvBrMSuXLliQl1rXnSefvrpBE2FZN6gDXaPgNBwWgBT9UId1z311FMJMLHinJNX433ck7Fjx1qSDqBisKVdsKXDjPrBgwfDL730kict4sMxr7322nBm5ibLg9L25Zdf9n7//fcDN27cGIBKGXA29vEax3As77HT8DtOnz6dhNc3SIvn7At6vzzy+XwY/kBHX1/fACRqkB7P2cdrHFNkLgNweAZKbbyH90o6cEKV48ePn7tw4UJZ9OS8f/rpp4ETJ050uM310KFDkfPnz3vez2sc43bv6CCS6+QWKckcy3t4bxDupwOETRj8zfNynCJws0GPHqcFp4pmH69xjB8NrqFU9SxVol3qoUli0ARhSm459GxaQHnkkUdc93HJkiWF33//PUPz4GYyeI1jXB2/UsD9pyBzMvbECs/dJh2kwf6akFQN9rBA54UHz9nHayPlXMG0vEpb6mcH3ZoImUxowww866P4bUK1H/UaD4esFWOH9bOP13xtMJ2goOC6gUybjAkyVp4kr2/ZskUdN25cApOOgMMKTWh+9NJo8DgjjBMx6dSGDRuGgGSnxzFwcprmz59vdnZ2apw/x8A2auwTTlRajnWjV6kGcKN0FoPsmR1czMm4dOlSLYRjcF604V7thRdeMH788ccU98AeJkEDpnjNM3TjP1AP9bhRo9dXykQ5lvfwXtKQ/S0tLVGECh0Ii3Q4HwY2IcX+aDSahPfLB1gHz9knNirFsbyH95KGFz2ow5S8RkDheNXykOCycYwXvUo2xLyqn/QSTDhm5uXLl2fgqOU5GF6BzW0Hc5bEdLgnb5dinrOvaKpS07S8tJH2ydJjhJSOcniRA3YbxHgOcVhexmJ79uxJY2N1SLYJiWzEBrcFmfzSpUu52MZvv/32FMBJA/wcaGV4rZL0VqxY0VTh5EYejO7JPExuANj8d999Z1Ag4L0XwBQM4xoATkkpVex1lMwhG8/Zh9N8oDDJqeMZtcDw+/Y57yEYOOj+q1hYFp5h9ueff2bmJhWPx5MeOdYkNECCoVJVVZUiEwWgoQualaRXUYARCZyCGYjSUXJr9A2wR3UQnhiYQWUmS2S4wgiPkjLc8ms0T9OnT0/At9CZOJGN51zngQMHJkLdu5qhMc7JOGM+tzjQ7x5u5qOPPmr1k2Npn7jJcH4avBZTU1PTIDNcUPdWfMhNkMxTaXqVbIi3MwA5Ds2nupk3As9nYz5ZXocpsXwXZqDAgKEi6V3a94bq6uoYk0SM27ke2XjOPuyNjnE6NFQbHM325ubm/L/2NgkOQEFkpqxF8KAqYfbp8OHDOWdYRMmaN28eIw3Fzp0ElLSEGqwoPcGoKTgpZWWyeK/83d3dbUKjadjsHIAbBjIBZtZKOq9MbMhwDutq8njBE4VkZqHOw9RCPEhDJEQURwbNok2tCs0W4wGJNqDhGteuXZuvOMBYvIFNiNg3l5kdToC2Ctw+ZDwnzQU4sz9iIw1xXlF6IpPlqh77+/uzfCVHYNx8EG4q7h38TXMB+1pAvwY/JA2go84UJedCyRVhoYnNbz1//nwGNth0MS91s2fPPkINxPBLZru8TIDIgVvaiuMp6TBlTATlQKveqaINTCIc1JPmhHmPwxFoh4TV2QGRqpWc5lTp3AxO0vlM4UC0i/OK0iviFTdi409BMtIAQqV58GtU+wjP6ExZCRYwVwRz43zn0+aKfTVhpzvBMIW+vr48pb6rq8tiDpeXChG+NWL4SYc3KBZkAO4JGZxJE6pvPDMy6m5Fh3s7e/ZsBIBksdm1I/nckydPJmtraxNUyf+k/frrr0pHR0fqLsB3eBt9dwvu7DbiNVkrV65kyjEn7Je2a9euslOIq1evTjJ1Jx0QJhWYlty+fXvyTgRrzZo1aThcdABVsV4TcXVbS0tL+TVZ8Xg8AsOdE0G9Bs+s7Jqst99+W4UTkqMjwd8XL17MoU/buXNnWSDzZTnjbnqZbFiscuHChRHd9OXLl3t5t2E4WnXwoEMAZLAmC1403wx1wgGyarL27dsX6DnvvvtueubMmbr9xcatW7eY/NFxTfnggw9Kr8latWpVhHVUAESVgKBP27FjR6EccKdPn57DJCMEhg1esFWTVS7IDCFAUxHFBFbaNEDNwL/WCCI2PwqBSGBOUc6L3iwjAFmTBVCs0I7hGObb9tZbb6V2795tFKMNRtaxd/TyFbvGYohUVk0WwQUQBIRSZ/UxXcj6qVJBhhZgwH6kuro6wpy1lDiRv7ZqsjCmHtrB+K+qTxGm6FhnmvvF7BXXyRiY12RNFkFhyMbw6sqVK7FLly7F1q1bl9m2bZtvCpWMTDDt8bCMgXmtJBXtBFfGoAJoq1wnKMhNTU0RxJJWZSZjSi5aJgJ4TpCZqcLEOzBWS6fTvjTffPPNMMaHKR2zZs0aVpMFOqH169dHKc2M0T/55BMjiP0O2tzsPGlgo5NVVVUJmgzGodwzr5osxqoEhuOYeUPcrW/cuFHdvHmzZ02WZBQ3xvIrERoTBFy5iTwvFWRsojllypR6kUNl/jjmGNKGa+1MuQGUovqVlZ1oR1ibRSlxpu7QF4NZifX19bHEy7MmKxwOJ2gq7AmUII3S193dPViTRRDBbHWhUCjB7JNzTp7hy9+vWS17KjJVMdjSLtjSYQ7i+++/H37uued8TQPHvPfee4YvwH7gSkKlgowJ86HWg7/44osoU4zydSM3C05C18KFC/NBNxiqrLB///5a0CHIEefbFToh+Fvo6emp37Bhg1HMQStHgu2NAEEzpZkipESWSk9IvzWXmzdvvuqWPuWXDH4VmiJ7p/rGwcXAdQOZY3kP7w2yGDpA9hIdnpfjFC1btsxgiMWEvctlVnBoHONHQzo+5dhaO1MBnBj2wCrjLYeeTQvwxYHrPoJRC/C6M07mkgzHaxzjCXBQcP8pyJyMsybLbdJB2uLFi0149RpCo8GaLJ6zj9dGyrkCKK9ScoOUytqbfPEAqc3wMxbyP6TQsyYLDlmr1+tbXvO1wXSCgoLrpa6dNVkrVqxQoYr5Oi7C2A9OSVORpEVajuXruD179gwByY3ekiVLzM8++0wjg3EMbKPGviD0KtX4iYrtFWBgcPlmq7e3t/aVV14JNK/XX3/dOHbsWIp7YA+ToAFTvOYLMGKrevG+MldqTZYovtMYn8mm6zptbRbczTdTbSwMY78o6h5iY6LRqPUXKi7F0hosXgdH1oFGYyaTyfvRYxOADnsh4Eevkg0esernqMnqScS+nKMqkkYq1tB+9uzZkpgO9+SxrgS9cCm97Cuaqly+fLk16OTJk0PsC52g559/fgji33zzzYB9DOO5l19+efAhzc3NdDgYD7IMtHHRokVtQSa/adMmq4bq888/P4VFpPmJKWhZNVmVpLd169aKluyA4Xxrsmg6IKn5rq4uQ3jvBcyFYVwDwCkppQomiTrrytmnBK3Jcup4xpLOxj6GNF73YAE6PUqWsPALut27d2f56qq/vz/V0tKS9MixJvlFHl+R0cuWiQJoBl0AXEl6FQUY6z8FMxD1kmICjDF1UKUxMILKTJbIcIWh2pNKgJosmiesJcEvDJ2f6nCdYOaJ2BNXM+Rbk8Wv4JzN2ee8h5vJ4F3WUDHW4ybDPnrWUFVVVTUwbOFYmgpZRyWZp9L0KtkAHAvX49hsz5osPhvzycpCBYZWDI0AWqhIepf2vYFxPdds/zZYpHqtPtZkYY06NFQb5tK+c+fO/L/2NgkL4uckEVmmwoOqhDVUiGFzzrCIklVTUxNmlsvOnQSUtIQarCg9YX5ScFLKymTxXptdNMGAGjY7BykeBjJDIPon0nm1lSV71mTF43F+Y5xlYRm1EDUmaThLd2QMTdoUAqY+IckxSLQBDdfY2tpa+ZosLN7AJkTsgbksDqNP5ZQiWWHozP6IjTTEeUXpsS1cuNBVPX799ddZvpLj89x8ELYFCxbYwxeW7BSw2dq0adPS/ADcmZTgXCi5Iiw0YeZae3p6MmQOF/PCrNgRSqYsvfH7FFWW6nAcmZuMDVMWhobLgdbQmixMoOSaLN7jcATaIWF1dumR1YR8uLOCROSPh4UZwoFoF+cVpefXXnzxxcYTJ06cgmSkIQVqABvMXDI1RIGvU5mswNw43yE1WbDTnfyE59q1a/nLly+bvIe+hMtLhUh1dfVg4WBQLGTqk/tCaSdTsFjxbsmOR/vqq6/4TVUWXvuI1mTt3bs3yW+X7WFnOY3/TcSZM2fu1mTd6e1/AgwAINwEgYdXHAgAAAAASUVORK5CYII=”) no-repeat;
-webkit-transition: all 300ms ease-in-out;
-moz-transition: all 300ms ease-in-out;
-ms-transition: all 300ms ease-in-out;
-o-transition: all 300ms ease-in-out;
transition: all 300ms ease-in-out;
}
.icon20.home {background-position:0 0;}
.icon20.upload {background-position:-20px 0;}
.icon20.download {background-position:-40px 0;}
.icon20.comments {background-position:-60px 0;}
.icon20.theme {background-position:-80px 0;}
.icon20.login {background-position:-100px 0;}
.navbar > li:hover .icon20.home {background-position:0 -20px;}
.navbar > li:hover .icon20.upload {background-position:-20px -20px;}
.navbar > li:hover .icon20.download {background-position:-40px -20px;}
.navbar > li:hover .icon20.comments {background-position:-60px -20px;}
.navbar > li:hover .icon20.theme {background-position:-80px -20px;}
.navbar > li:hover .icon20.login {background-position:-100px -20px;}
]]></b:skin>

এখন  Layout এ যান এবং

Click on Add Gadget and select ‘HTML/Javascript widget
HTML/Javascript widget এ নিচের কোডটি পেষ্ট করুন
<script type=”text/javascript” src=”http://cdnjs.cloudflare.com/ajax/libs/jquery/1.7.2/jquery.min.js”></script>
<ul class=”navbar color1″>
<li><a href=”#”><i class=”icon20 home”></i><span>Home</span></a></li>
<li><a href=”#”><i class=”icon20 upload”></i><span>Upload</span></a></li>
<li><a href=”#”><i class=”icon20 download”></i><span>Download</span></a></li>
<li class=”drpdown”><a href=”#”><i class=”icon20 comments”></i><span>Posts</span></a>
<ul class=”drpcontent”>
<li><a href=”#”>Latest Posts</a></li>
<li><a href=”#”>Popular Posts</a></li>
<li><a href=”#”>Private Posts</a></li>
</ul>
</li>
<li><a href=”#”><i class=”icon20 login”></i><span>Login</span></a></li>
<li class=”drpdown”><a href=”http://imomniscient.blogspot.com”><i class=”icon20 theme”></i><span>Themeselector</span></a>
<ul class=”drpcontent” id=”themeselect”>
<li><a href=”#” data-color=”color1″>Orange</a></li>
<li><a href=”#” data-color=”color2″>Marine</a></li>
<li><a href=”#” data-color=”color3″>Green</a></li>
<li><a href=”#” data-color=”color4″>Purple</a></li>
<li><a href=”#” data-color=”color5″>Red</a></li>
</ul>
</li>
</ul>
সেভ করুন এবং  Layout গিয়ে মাউস পয়েন্ট দিয়ে টেনে Blog Posts লেখা স্থানের উপরে বসান

আপনার প্রিয় ফ্যান পেজটি যুক্ত করে নিন আপনার প্রফাইলে [facebook টিউন]

আপনার প্রিয় ফ্যান পেজটি যুক্ত করে নিন আপনার প্রফাইলে [facebook টিউন] 

সবাইকে সালাম,
facebook এই টপিকস টা নিয়ে কোন পোষ্ট পেলাম না, তাই ভাবলাম অনেকের কাজে লাগতে পারে
যাই হোক ফেসবুকের কল্যানে আমাদের অনেকেরই একটা দুইটা ফ্যানপেইজ এর মালিক, মানে এত বড় সোশাল নেটোয়ার্কের ভেতর আমাদের নিজেরও একটা কমিউনিটি আছে
সাধারনত ফ্যানপেজ এ মালিক দের প্রফাইল দেখায় না বা লুকিয়ে রাখার হয়, কারো ফ্যান পেজ এ ১০০ লাইকে কারো বা ১০০০০ লাইক, বা আরো বেশি… আর আপনি হয়ত আপনাদের ফ্যানদের জন্যে অনেক সাহায্য করে থাকেন বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করে…
কিন্তু শুধু লুকিয়ে ফ্যানদের জন্যে আর কত দিন করে যাবেন এবার আপনার পরিচয় দিন আপনার ফ্যানদের কাছে, আপনিও হয়ে উঠুন একজন প্রিয় সোশাল নেটোয়ার্কার হিসেবে!
এবার আমি দেখাব কিভাবে আপনার প্রফাইলে এবং ফ্যান পেজ এই ইনফো ট্যাব এ আপনার প্রফাইল লিঙ্ক যুক্ত করে দেবেন
১। প্রথম ফেসবুকে লগিন করে আপনার ফ্যান পেজ এর লিঙ্কে যান উপরে  Edit page > update info তে ক্লিক করে এডিট করুন

২। এরপর বামে Featured লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং Add featured page Owners বাটন ক্লিক করুন

৩। নিচের মত উইন্ডো পাবেন এবং একের অধিক মালিক থাকলে লিস্ট পাবেন যার প্রফাইলে ফ্যান পেজ টি দেখাতে চান তার পাশে মার্ক চিহ্ন দিন এবং সেভ করুন

এরপর নিচের মত দেখতে পাবেন কে কে মালিক হিসেবে দেখাচ্ছে

এবং আপনার প্রফাইল ইনফো  লিঙ্কটি ভিসিট করুন আপনার প্রফাইলে আপনার ফ্যান পেজ এর লিঙ্ক পাবেন এবং আকই সাথে ফ্যান পেজ এও আপনার প্রফাইল লিঙ্ক দেখাবে

শুক্রবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন ছোট সাইজের নতু্ন কিছু হিন্দি মুভি।

ডাউনলোড করে নিন ছোট সাইজের নতু্ন কিছু হিন্দি মুভি। 

আসসালামুয়ালাইকুম, আজকে আমি আপনাদের দিতে যাচ্ছি বলিউডের কিছু নতুন মুভির ডাউনলোড লিঙ্ক। আমরা জানি যে বলিউডে প্রতি মাসেই ৩ থেকে ৪ টি মুভি রিলিজ হয়। অনেকেরই মুভিগুলো দেখার ইচ্ছা থাকে তবে ইন্টারনেট ডেটা লিমিটেড থাকায় বা ইন্টারনেট স্পীড কম থাকায় আর ডাউনলোড করা হয়না। তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বলিউডের কিছু মুভির ডাউনলোড লিঙ্ক। যে মুভিটি পছন্দ সেটি নিচ থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আর মুভিগুলর সাইজ খুব বেশী নয়, সবগুলা ২০০এম্বির মধ্যে।
১।Tevar : পার্ট ১- এখানে ক্লিক করুন    ||     পার্ট ২- এখানে ক্লিক করুন  _________(১৯৮ এম্বি)
2।Roy :  পার্ট ১- এখানে ক্লিক করুন   ||    পার্ট ২- এখানে ক্লিক করুন  ____________(১৮৯ এম্বি)

৩।Shamitabh : পার্ট ১-এখানে ক্লিক করুন    ||    পার্ট ২- এখানে ক্লিক করুন _______(১৯৮ এম্বি)

৪।Ugly : পার্ট ১-এখানে ক্লিক করুন    ||    পার্ট ২- এখানে ক্লিক করুন _______(১৫২ এম্বি)       

৫।Roar : The Tigers Of Shundarbans: পার্ট ১-এখানে ক্লিক করুন  ।।  পার্ট ২-এখানে ক্লিক করুন
এখানে দেয়া সকল লিঙ্কই ডিরেক্ট লিঙ্ক। ক্লিক করার সাথে সাথেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। আপনাদের ভালো মতামত পেলে এরকম ডাউনলোড লিঙ্ক আরও দেব। ভালো লাগলে প্লিজ কমেন্ট করবেন আল্লাহাফেয। 

ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call করুন একদম ফ্রী কল (স্টেপ বাই স্টেপ দেখুন)

ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call করুন একদম ফ্রী কল (স্টেপ বাই স্টেপ দেখুন) 

ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করার অনেক ওয়েব সাইট আছে। যার একটির সাথে আজ আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব এবং এর দ্বারা আপনি ফ্রী কম করতে পারবেন। আসা করি অবশ্যই ভালো লাগবে আপনাদের। এমন একটি সাইট হচ্ছে www.dcalling.com। এখান থেকে আপনি বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করতে পারবেন।
১। এজন্য register for free -এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।
২। তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন পাঠানো হবে।
৩। এখন ঐ লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন।
৪। এখন মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করার জন্য SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন।
৫। এখন আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification -এ ক্লিক করুন।
৬। এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID -এ ক্লিক করুন।
৭। এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে একটি কল আসবে।
৮। সবশেষে প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন।
৯। এবার এসএমএস করতে SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন।
১০। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি করে sms send করতে পারবেন।
১১। আর কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।

ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারে ফ্রি কল করুন যেকোন মোবাইলে,ল্যান্ডফোনে

ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারে ফ্রি কল করুন যেকোন মোবাইলে,ল্যান্ডফোনে 

এটি আমার প্রথম পোস্ট টিউনারপেজে । আসলে ফ্রি কলের সেবাগুলো মোবাইল অপারেটরগুলো টের পেয়ে ব্লক করে দেয়।যার কারনে অনেক সময় ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করতে গেলে আমরা অনেক সময় বাধাপ্রাপত হই আর ভাবি আসলে এটি ভুয়া।কিন্তু বিষয়টি জেনে রাখলে মাঝে মাঝে ফ্রি কল পেতেও পারেন।আর ইয়াহুর ফ্রি কল আনলিমিটেড।যাহোক কথা আর না বাড়িয়ে চলুন জেনে নিই কিভাবে ইয়াহু থেকে ফ্রী কল করা যায়।
১. ইয়াহু ম্যাসেন্জার খুলুন।
২.contacts লেখার নিচে ফাকা বক্সে ১৮০০৩৭৩৩৪১১ নম্বরটি লিখে ইন্টার চেপে কল দিন।
৩.এখন ইয়াহু থেকে স্বয়ক্রীয় কিছু কথা শোনা যাবে শুনতে থাকুন এবং অপেক্ষা করুন কখন “ফ্রি কল” কথাটি উচ্চারন করে ওপাশ থেকে।
৪.যেই বলবে ‘ফ্রি বল’ আপনিও একটু জোরে বলুন ,‘ফ্রি কল’
৫.যদি প্রথম চেষ্টায়ই আপনার কাজ হয়ে যায় তাহলে তো ভালোই।নয়তো কল কেটে দিয়ে আবার একই নিয়মে কল করুন এবং ফ্রি কল চালুর চেষ্টা করুন।তবে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি,ফ্রী কল কথাটি বলার আগেই কল কেটে যায়,আবার অনেক সময় network busy দেখায়।তাই যে সময় network ফ্রি থাকে সেসময় চেষ্টা করুন।একবার ফ্রি কল হয়ে গেলে যতক্ষন খুশী কথা বলতে পারবেন যেকোন মোবাইলে।
সবমিলিয়ে পোস্টটি কেমন হয়েছে জানাবেন।ভালো লাগলে তো আবার লিখবো অবশ্যই,মন্দ লাগলে তো এটাই শেষ

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

মোবাইলের উপযোগী ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে যা যা লক্ষ্য রাখবেন

মোবাইলের উপযোগী ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে যা যা লক্ষ্য রাখবেন 

সম্প্রতি কয়েক বছরে মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইন ব্যাপকভাবে বিস্তৃতি লাভ করেছে। বর্তমানের সকল ক্লায়েন্ট রেসপনসিভ ওয়েবসাইটের করার জন্য যোগাযোগ করে। কিন্তু এর জন্য কি করতে হবে এবং কোথায় থেকে শুরু করতে হবে সে ব্যাপারে জানার ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট ঝামেলা পোহাতে হয়। মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইন কিংবা রেসপনসিভ ওয়েবসাইট শুধুমাত্র মোবাইল সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং এক্ষেত্রে আরও অনেক বিষয় বিবেচনায় নিতে হয়। মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইন ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হয়, সেগুলো নিয়েই আমার আজকের পোস্ট।

  • বর্তমান ও ভবিষ্যত উদ্দেশ্য নির্ধারণ:

আমরা এমন এক সময়ে আছি যেখানে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটছে। আর মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে উন্নয়নের মাত্রা আরও বেশি।আমরা চিন্তা করতে পারি ২০১০ সালের প্রথম iPad‘র কথা আর বর্তমান iPad এর।দুটোর মাঝে বৈচিত্রগত পার্থ্যক্য যথেষ্ট।আর আমরা এটা সহজেই অনুমান করতে পারি যে, এখন থেকে ৩ বছর পর এই ধরনের পার্থ্যক্য আরও বৃদ্ধি পাবে।সুতরাং আপনাকে এমনভাবে আপনার মোবাইল সাইটটি ডিজাইন করতে হবে যাতে করে বর্তমানের সাথে সাথে আগামী ২-৩ বছর কোনপ্রকার রি-ডিজাইন ছাড়াই যেন সেবা প্রদান সম্ভব হয়।
  • আপনার টার্গেট কাষ্টমার এবং তারা কি ব্যবহার করে সে সম্পর্কে জানুন:

আপনার মোবাইল ওয়েবসাইটটি দেখতে মানুষজন কি ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করে তা জানা আপনার সাইটের ডিজাইন ও কেীশল নির্ধারণের জন্য একটি গুরুত্বপূণ বিষয়। অনেক মানুষই স্মার্টফোন ব্যবহার করেন।কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে সকলেই করেন বা সকলেরই iPhone/Android রয়েছে।কাজেই আপনার টার্গেট কাষ্টমার কি ডিভাইস ব্যবহার করেন তা analytics/research এর মাধ্যমে বের করে আপনাকে সাইটটি সেই অনুপাতে ডিজাইন করতে হবে।
  • মোবাইল ওয়েবসাইটের ব্যবহার ও আচরণের ধরণ সম্পর্কে জানুন:

আপনাকে জানতে হবে যে ভিউয়াররা তাদের ডিভাইসগুলোর সাথে কিভাবে সম্পৃক্ত।মোবাইল ওয়েবসাইটের ব্যবহার সম্পর্কে অনেক ভূল ধারণা রয়েছে যার ফলে সাইটের ডিজাইন সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আমাদের বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়।যেমন মোবাইল ওয়েবসাইটের ব্যবহারকারী সম্পর্কে একটা ভূল ধারণা হলো তারা সর্বদা ব্যস্ততার মধ্যে থাকে এবং যখন রাস্তায় থাকে তখনই তারা এটি ব্যবহার করে বা কোন বিশেষ প্রয়োজনে।কিন্তু বাস্তবে চিত্রটা ভিন্ন। যখন ব্যয় করবার মত পর্যাপ্ত সময় হাতে থাকে বা বাসায় বসে থাকে তখন তারা পর্যাপ্ত পরিমানে মোবাইল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকে।সুতরাং মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে এই বিয়যগুলোও বিবেচনায় আনতে হবে।জানতে হবে আপনার সম্ভাব্য ভিউয়ারের ব্যবহারের ধরণ।
  • মূল কন্টেন্ট একই রাখুন

বর্তমানে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো তারা ডেস্কটপে যে কাজগুলো করতো এখন তা মোবাইলের মাধ্যমে করছে বা করতে চাইছে। কাজেই আপনার মোবাইল ওয়েবসাইটটি এমনভাবে ডিজাইন করুন যেন তা ডেস্কটপ ভার্সনেরই প্রতিফলন হয়।আর মূল কন্টেন্টগুলো ডেস্কটপ ভার্সনের অনুরুপ রাখুন।
  • গ্রিড ও ব্রেকপয়েন্ট নির্ধারণ করুন

একটি ভালো ডিজাইনের ক্ষেত্রে গ্রিড ও ব্রেকপয়েন্ট হলো আপনার মোবাইল ওয়েবসাইটের মেরুদন্ড।অনেক ধরনের টুলস রয়েছে যেগুলো আপনাকে সাহায্য করবে সাইটে কলামের সংখ্যা কত হবে, সেগুলোর প্রসত্বতা কতটুকু হবে, আপনার মোবাইল ওয়েবসাইটে ও ছোট স্ক্রিনে সেগুলো কি রকম কাজ করবে ইত্যাদি ব্যাপারে।বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিন রেজুলেশনে কন্টেন্ট এর ডিসপ্লের ক্ষেত্রে পার্থ্যক্য দেখা যায়।গ্রিড ও ব্রেকপয়েন্ট নির্ধারনের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে।
  • কন্টেন্ট ডেলিভারি তড়িৎ করুনঃ

ভালো মোবাইল সাইটগুলো সব সময় পরিচ্ছন্ন হয়।আপনাকে বুঝতে হবে যারা মোবাইল সাইট ভিজিট করেন তারা কি আশা করেন বা তাদের চাহিদা কি? এজন্য আপনাকে ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করতে হবে তাদের প্রয়োজন সম্পর্কে এবং তাদের প্রয়োজনীয় তথ্যাদি যাতে সহজে তাদের কাছে সরবরাহ করা যায় তা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। যেমন: একটি রেসটুরেন্টের ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে রিজারভিশন তথ্য, মেন্যু, লোকেশন ম্যাপ ইত্যাদি।
  • ব্যবহারকারীর দৃষ্টিকোন থেকে ডিজাইন করুনঃ

একটি ডিভাইসের ব্যবহার ব্যবহারকারীদের দৃষ্টিকোন থেকে শিখবার চেষ্টা করুন। আপনার ডিজাইনটা ঐ ডিভাইসে পরীক্ষা করুন এবং আপনার ক্লায়েন্টকেও পরীক্ষা করতে বলুন যাতে করে আপনার পক্ষে এটি বের করা সম্ভব হয় যে কোন তথ্য বাদ পড়েছে কি না বা অপ্রাসজ্ঞিক কোন তথ্য প্রদান করা হয়েছে কিনা!

  • সঠিক ফন্ট ব্যবহার করুনঃ

এমন ফন্ট ব্যবহার করুন যাতে করে তা পরিষ্কার দেখায় ও সহজেই পড়া যায়।যদি এক্ষেত্রে সমস্যা হয় তাহলে serif font ব্যবহার করতে পারেন। আর বর্তমানে মোবাইল সাইটগুলোতে নতুন নতুন ফন্ট ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে।আপনি আপনার সাইটের জন্য embed fonts ও ব্যবহার করতে পারেন।সাইটের ব্যবহারকারীদের জন্য সহজেই বোধগম্য হয় এমন ফন্ট ব্যবহার করায় উত্তম।
  • ব্যাটারী লাইফ বিবেচনায় রাখুনঃ

মোবাইল ওয়েবসাইট ডিজাইনে ব্যাটারী লাইফ বিবেচনায় রাখতেই হবে এমনটি নয়, তবে যদি আপনি বিবেচনায় রাখেন তাহলে ব্যবহারকারীরা উপকৃত হবেন।স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটস এ ব্যাটারী সাইজ অপেক্ষাকৃত ছোট হয় কিন্তু প্রসেসর শক্তিশালী হয়। প্রসেসর যতবেশি কাজ করবে ব্যাটারীও তত কমবে। বিশেষতঃ HTML5 feature এর ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকে। কাজেই বিষয়টি ডিজাইনারদের বিবেচনায় রাখা উচিৎ।
মোবাইল ওয়েবসাইটের একটি উদাহরণ এখানে দেই। আমাদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ আইটি লিঃ এর করা বাংলাদেশ ইকোনোমিকস সাইটটির মোবাইল ভার্সন রয়েছে। এড্রেসটি হলোঃ http://beza.gov.bd/ । এ ওয়েবসাইটে মোবাইল ও ডেস্কটপে আলাদাভাবে প্রবেশ করে দেখুন, তাহলে সবার কাছে পুরো ব্যাপারটি অনেক বেশি পরিস্কার হয়ে যাবে।  এ পোস্টটি লিখতে সহযোগিতা করার জন্য  আমাদের ট্রেনিং সেন্টারের ছাত্র কবির ভাইকে ধন্যবাদ যদি না জানাই তাহলে ব্যপারটি ভাল দেখায়না। ওয়েবডিজাইন শিখলে রেসপন্সিভ সাইট ডিজাইন করা শিখবেন না হলে কোন লাভ নাই এখনকার যুগে।

১ দিনের মধ্যে গুগলে ইনডেক্স করুন আপনার ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট

১ দিনের মধ্যে গুগলে ইনডেক্স করুন আপনার ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট 

আমাদের নতুন ওয়েবপেজ বা ব্লগকে গুগলে ইনডেক্স করার জন্য কত কিছুই না করি । কিন্তু গুগলে কি এত সহজেই আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কে ইনডেক্স করে ফেলবে ! এর জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে । আমার মত যারা অলস তাদের জন্য এটা মহা মুশকিল । চিন্তার কিছু নেই । আপনার কিছুই করতে হবে না যা করার করবে একটা ওয়েবসাইট । তাও আবার কোন রকম কষ্ট ছাড়া । বিশ্বাস হয় না তা হলে নিচে দেখুন ।
প্রথমে এই লিংকের ওয়েবসাইট টি ওপেন করুন। দেখুন নিচের ছবির মতো একটা পেজ আসবে।ইনডেক্স
তারপর একটু নিচে দেখবেন কিছু বক্স সেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর নাম , কি ওয়ার্ড অ্যান্ড ২৫০০ দিয়ে সিলেক্ট করুন । এখানে দেখবেন (৫০,১০০,২৫০,৫০০,১০০০,২৫০০) বক্স আছে । এগুলা হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ অন্য পেজ এর সাথে যুক্ত হওয়ার সংখ্যা মানে আপনি যদি ৫০ দেন তাহলে মাত্র ৫০ টা পেজ এ আপনার সাইট যুক্ত হবে । এখানে ২৫০০ দিতে কারন সবগুলা পেজ ই dofollow না ।
এখন সাবমিট বাটন এ ক্লিক করুন এবং অপেক্ষা করুন । দেখবেন আপনার পেজ একে একে যুক্ত হচ্ছে । এটি করতে অনেক সময় লাগবে মানে ৫ ঘন্টার বেশি তাই এটি রাত্রে করা টাই বেটার ।ইনডেক্স 2
আশা করি সবার ভালো লেগেছে । আর কিছু না বুঝলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন । আর ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টি তে দেখবেন কারন আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে পোস্ট টি করেছি আর SEO বিষয়ক এটা আমার প্রথম পোস্ট । ধন্যবাদ সবাইকে।

ইন্টারনেট প্রটোকল এর জত্তর মন্তর

ইন্টারনেট প্রটোকল এর জত্তর মন্তর 

IP Address মানে হল Internet Protocol Address। ইন্টারনেট এর সাথে যুক্ত প্রত্যেকটা machine এর একটা পরিচিতি নাম্বার থাকে। প্রত্যেকটা machine এর এই পরিচিতি নাম্বারকেই IP address নামে অভিহিত করা হয়। IP address এর সংজ্ঞাটা হচ্ছে নিম্নরূপ
ইন্টারনেট প্রটোকল
IP(Internet Protocol) address is the machine number used to identify all devices that are connected to the net. Each device has its own unique number and an IP address is an 32 bit address. এই 32 বিট IP address কে চারটি সমান ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং প্রত্যেকটা ভাগকে ডট চিহ্ন দ্বারা divide করা হয়। যেমন এখন আমরা একটি IP address এর উদাহরন দেখি…
1. 192.168.21.1
2. 11000000.10101000.00010101.00000001
IP address কে বিভিন্ন ভাবে প্রকাশ করা হয় তার মধ্যে dottet decimal, binary ই বেশি ব্যবহার করা হয়। উক্ত উদাহরনে প্রথমটি dottet decimal এবং পরেরটি binary তে প্রকাশ করা হয়েছে। একটা IP address এর এই 32 bit কে দুটি অংশে বিভক্ত করা হয়, একটা হচ্ছে netid এবং আরেকটা হচ্ছে hostid। একটা network এর under এ অনেকগুলো host থাকতে পারে অর্থাৎ একই network এর প্রত্যেকটা IP address এর netid এক হতে হবে কিন্তু প্রত্যেকটি host এর id ভিন্ন হতে হবে। একটা IP address এর মান 0.0.0.0 থেকে সর্বোচ্চ 255.255.255.255 হতে পারে, এর চেয়ে বড় হতে পারে না। যদি একটা IP address এর প্রতি আট বিট এর মান 255 এর থেকে বড় হয় তাহলে এটি গ্রহনজোগ্য হবে না। এই যে আমরা 32 bit এর IP address ব্যবহার করি এটা দিয়ে আসলে কত গুলো IP address সৃষ্টি করা যাবে। আসলে এই 32 bit দিয়ে 2power32 টি address create করা যাবে। আর এটাই হচ্ছে 32 bit Internet Protocol এর address space। IP address গুলোকে কয়েকটি class এ বিভক্ত করা হয়েছে। এখন আমরা IP address এর class সম্মন্ধে আলোচনা করব। IP address কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
1. class A 2. class B 3. class C 4. class D 5. class E
class       range   number of address         percentage         first byte of binary
A      0-127            2 power 31                            50%               0
B             128-191                2 power 30                            25%               10
C             192-223                2 power 29                            12.50%                       110
D             224-239                2 power 28                            6.25%         1110
E              240-255                2 power 28                            6.25%         1111

একটা IP address কোন class এর অন্তর্ভুক্ত এটা জানার জন্য আমাদেরকে প্রতেয়কটা class এর range জানতে হবে। উপরের চার্ট থেকে প্রত্যেকটা class সম্মন্ধে ধারনা পেতে চেষ্টা করব।
যদি কোন IP address এর প্রথম byte 0-127 এর মধ্যে পরে তাহলে এটি class A এর অন্তর্ভুক্ত। এভাবে প্রত্যেকটা class এর range মনে রাখলে একটা IP address কোন class এর অন্তর্ভুক্ত তা সহজে বের করা যায়। এই class গুলোর মধ্যে class D multicast network নামে পরিচিত। মাল্টিকাস্ট network মানে আমি একটি প্যাকেট একই হোস্ট থেকে অনেক জায়গায় পাঠাব। যেমন আমাদের Yahoo group এর কথাই ধরা যাক। Yahoo group এ একটি mail send করা হলে সবার কাছে চলে যায় আর এটাই হচ্ছে multicast network এর সুন্দর উদাহরন। অন্য দিকে class E একটি বিশেষ ধরনের address একে reserved address ও বলা হয়। এতক্ষন আমরা IP address এর বিভিন্ন class সম্মন্ধে জেনেছি । এখন আমরা আরও গুরুত্তপূর্ন কিছু যানতে চেষ্টা করব।
Netid and Hostid:
আমরা একটা IP address কে দুটি অংশে বিভক্ত করতে পারি।
1. Netid 2. Hostid
Netid মানে identification of netword অর্থাৎ এটা একটা IP address কোন network এ আছে তা আপনাকে বলে দেবে। আর hostid মানে identification of host অর্থাৎ host id দ্বারা একটি network কোন host এ আছে তা বুঝায়। IP address এর প্রত্যেকটা class কে net id এবং host id তে ভাগ করা হয়েছে, এটা জানা খুবই গুরুত্তপূর্ন। তবে class D ও class E কে net id এবং host id তে বিভক্ত করা যায় না কেনানা class D হচ্ছে multicast address আর class E হচ্ছে reserved address যা ভবিষ্যতে ব্যবহার করার জন্য রাখা হয়েছে। নিচে প্রত্যেকটা class এর net id এবং host id এর বিট সংখ্যা দেয়া হল।

class               net                 host
class A   8 bit      24 bit
class B       16 bit                 16 bit
class C       24 bit                 8 bit

এতক্ষন আমরা IP address এর মোটামুটি একটা ধারনা পেলাম। এখন আমরা IP address এর কিছু গুরুত্তপূর্ন বিষয় আলোচনা করব।
** Loopback address:
class A এর 127 তম network কে বলা হয় loopback address। এটি class A এর অন্তর্গত হলেও কোন host কে এই address দেয়া যাবে না। কারণ প্রতিটি host এই network টি ব্যবহার করে, আসলে কোন একটি address কে স্থির রেখে অন্য address গুলোর নামকরন করা হ্য়। তাই কখনো কোন IP address এর প্রথম বাইট 127 দেয়া যাবে না।
** Private IP address:
কিছু IP address আছে যেগুলো TPC/IP protocal এ ব্যবহার করা হয় না অর্থাৎ এগুলো gloabally ব্যবহার করা হয় না তবে locally ব্যবহার করা যায় এগুলোকে বলা হয় private IP address। নিচে Private IP address এর range দেয়া হল।

Class      Netid
A                   10.0.0
B                   172.16 to 172.31
C                   192.168.0 to 192.168.255

*** Unicast address , multicast or broadcast address:
সাধারণত communication এর জন্য এ সমস্ত address গুলো ব্যবহার করা হয়। একটি প্যাকেট যখন একমাত্র এক জায়গায় প্রেরন করা হয় তখন তাকে unicast address বলা হয়। আর একটি প্যাকেট যখন এক জায়গা অনেক জায়গায় প্রেরন করা হয় তখন তাকে multicast or broadcast address বলা হয়। আলোচনার শুরুতে আমি yahoo group এর যে উদাহরন দিয়েছিলাম সেটাই broadcast address এর চমৎকার উদাহরন।
Mask and subnet mask:
যখন একটা নেটওয়ার্ক এর IP address দেয়া থাকবে তখন আমরা কিভাবে ঔ address এর নেটওয়ার্ক id অথবা শুরুর address বের করব। এই কাজটা করার জন্য আমরা একটা জিনিস ব্যবহার করতে হবে। আর এই জিনিসটিই হচ্ছে mask। Mask 32 bit এর হয়। প্রত্যেক class এর আলাদা আলাদা mask থাকে যেগুলো আগে থেকে স্তির করা থাকে। এদেরকে বলা হয় default mask। নিচে প্রত্যেক class এর default mask দেয়া হল।

Class      Mask in binary                           Mask in dotted decimal
A             11111111.00000000.00000000.00000000                 255.0.0.0
B             11111111.11111111.00000000.00000000                 255.255.0.0
C             11111111.11111111.11111111.00000000                 255.255.255.0

আসলে উপরের default mask এর সাথে IP address এর তুলনা করে আমরা network address বের করব। এখন আমরা একটি উদাহরন দেখব।
Example: Given the address 23.56.7.91 and the default class A mask, find the beginning address or network address.
এই প্রশ্নটি সমাধান করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে যানতে হবে এটি কোন class এ আছে, তারপর এই class এর default mask এর value। এখন আমরা IP address টির binary value র সাতে default mask এর binary value র AND operation করব।

IP address      00010111.00111000.00000111.01011011
Default mask   11111111.00000000.00000000.00000000
AND operation করলে হয় 10111.00000000.00000000.00000000 একে dotted decimal এ নিলে হয় 23.0.0.0।
এটাই নেটওয়ারকের network address.

এটাই হচ্ছে নির্নেয় সমাধান। ANS : 23.0.0.0 ।
IP address নিয়ে আজকে মোটামুটি এ পর্যন্তই থাক। কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন Duplicate Cleaner Pro আর আপনার পিসি বা ল্যাপটপের অপ্রয়োজনীয় ডাবল ফাইল গুল ডিলিট করে ফেলুন খুব সহজেই

ডাউনলোড করে নিন Duplicate Cleaner Pro আর আপনার পিসি বা ল্যাপটপের অপ্রয়োজনীয় ডাবল ফাইল গুল ডিলিট করে ফেলুন খুব সহজেই 

প্রথমেই আমার সালাম নিবেন। আসা করি সবাই ভাল ও সুস্ত আছেন। আজকে আপনাদের সঙ্গে যে সফটওয়্যার টি ব্যাবহার করব তা হোল ডুপ্লিকেট ফাইল ফাইন্ডার। অনেক সময় এই আপনার পিছি তে অনেক গান, সফটওয়্যার, মুভি সহ অনেক কিছু ডাবল বা তার বেশি থাকে যা আপনি হয়ত খুজে খুজে বের করতে অনেক সময় লাগবে ও নিখুঁত ভাবেও বের করে ডিলিট করা তা সম্ভব হয়ে উঠে না। তাই এই সফটওয়্যার টি আপনাদের দিবে সব কিছুরেই সমাধান।
Duplicate Cleaner
এই সফটওয়্যার টি অনেক মজার একটি সফটওয়্যার যা ব্যাবহার থেকে শুরু করে কাজ করে সেই ভাবে। সফটওয়্যার টির মাধ্যমে আপনি কি কি করতে পারবেন তা দেখুন আগেঃ
  • পিছি এর ডুপ্লিকেট ফাইল খুজে বের করা সেটা যত গুলই থাকুক না কেন।
  • ফাইল এর নাম,ফরমেট, সাইজ এর ভিতিত্তে খুজা।
  • সহজেই সফটওয়্যার টির মাধ্যমে ডিলিট করতে পারবেন।
  • একদম সিম্পল এক সফটওয়্যার।
  • ইমেজ সহ সকল প্রকার ফাইল সাপোর্ট করে।
তো দেরি কেন উপকারি এই সফটওয়্যার টি সংগ্রহে রাখুন আর মজা করে অপ্রয়োজনীয় ডাবল ফাইল গুল ডিলিট করে ফেলুন।
dc_main
সফটওয়্যার টি সাইজ মাত্র ৮ এমবি, তো দেরি না করে ডাউনলোড করে ফেলুন ।
ডাউনলোড লিঙ্ক – এখানে ক্লিক করুন  ।।
ডাউনলোড করার নিয়ম :-

এবার ফাইল লুকিয়ে রাখুন আরো গোপনভাবে . . . !

এবার ফাইল লুকিয়ে রাখুন আরো গোপনভাবে . . . ! 

হ্যালো! কেমন আছেন আপনারা? অনেকদিন পর টিপস নিয়ে লেখতে বসলাম। গেমস নিয়ে লেখতে লেখতে মাথা ধরে গেছে। যাই হোক আজকে যেই বিষয়টি নিয়ে লেখবো তা হলো, এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি ছবির ভিতর, গানের ভিতর, ভিডিও ফাইলের ভিতর, টেক্স ফাইলের , ওয়ার্ড ফাইলের ভিতর আরে ভাই আপনি যেকোনো ফাইলের ভিতর আপনার “গোপনীয়” ফাইলটিও লুকিয়ে রাখতে পারবেন!
Wizard1
এ জন্য আপনার লাগবে:
১। যেকোনো একটি কমপ্রেস সফটওয়্যার (WinRar, WinZip, 7zip, Freeace etc.)
২ । আপনি যেই ফাইলটি লুকাতে চান সেটি এবং
৩। যেই ধরণের ফাইলের ভিতর আপনি ফাইলটি লুকাবেন সেটি। উমম আপনি যদি ছবির ভিতর ফাইলটি লুকাতে চান তাহলে যেকোনো একটি ছবির ফাইল / ভিডিও ফাইল ইত্যাদি নিবেন।
আসুন ফাইল লুকানো যাক! :
স্টেপ:
**ধরুণ আপনি photo.jpg ছবির ভিতর O97.exe ফাইলটি লুকাবেন।**
১। প্রথমে আপনার গোপনীয় ফাইল (যেটি লুকাবেন) এবং একটি পিকচার ফাইল আপনার পিসির যেকোনো ড্রাইভে রাখুন। আমি এফ ড্রাইভে রেখেছি।
২। গোপনীয় ফাইলটিকে সিলেক্ট করে এড টু আর্কাইভ (আমার কাছে উইনরার সফটওয়্যার। তাই কমপ্রেস এরজন্য এই সিস্টেম) বাটনে ক্লিক করুন।
৩। উইনরার প্রোগ্রামটি ওপেন হবে। এরপর ওকে বাটনে ক্লিক করে ফাইলটি কমপ্রেস করুন।
STT1
৪। গোপনীয় ফাইলটি কমপ্রেস করা হলে কমান্ড প্রমোট ওপেন করুন। ওপেন করতে স্টার্ট > রান > সিএমডি লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রমোট ওপেন হবে।
STT 2
৫। যেহেতু আপনি ফাইলগুলো এফ ড্রাইভে রেখেছি তাই কমান্ড প্রমোটে F: লিখে এন্টার দিন।
৬। এখন হলো আসল কাজ। নিচের কোডটি কমান্ড প্রমোটে হুবহু লিখুন এবং এন্টার দিন:
copy /b photo.jpg+O97.rar new.jpg
STT 3
লক্ষ্য করুন, এখানে কপি লিখে স্পেস দিয়ে /বি লিখে স্পেস দিতে হবে। এর পর ফটো.জেপিজি মানে যেই ছবিতে আমি ফাইলটি লুকাবো তার নাম + ও৯৭.রার মানে আমার লুকানো ফাইল লিখে স্পেস দিয়ে নিউ.জেপিজি মানে যেই নামে নতুন লুকায়িত ফাইলটি তৈরি হবে সেটা লিখতে হবে। এরপর এন্টার দিন।
৭। এখন নিউ নামের ফটো ফাইলে আপনার ফাইলটি লুকানো আছে। ছবিটি নরমাল ভাবে ওপেন করলে আপনার ফাইলটি পাওয়া যাবে না। ছবিটি উইনরার বা আপনি ফাইলটি যেই সফটওয়ারটি দিয়ে কমপ্রেস করেছেন যেটি দিয়ে ওপেন করে দেখুন। আপনার লুকায়িত ফাইলটি পাবেন।
STT 4
এখানো কোডটাই আসল।
এভাবেই আপনি চাইলে অডিও গান, ভিডিও ফাইল, ওর্য়াড ফাইল ইত্যাদির ভিতর আপনার ফাইলটি লুকিয়ে রাখতে পারবেন। শুধু কোড টি মনে রাখতে হবে।
copy /b photo.jpg+abc.rar new.jpg
এখানে কপি /বি ঠিক থাকবে। এরপর অডিও ফাইল হলে ফাইল.এমপি৩, ভিডিও ফাইল হলে ফাইল.এমপি৪ ইত্যাদির সাথে যেই ফাইলটি লুকাবেন তাকে কমপ্রেস করে + চিহ্ন দিয়ে যোগ করুন। সবার শেষে নতুন ছবি / অডিও/ ভিডিও ফাইলে যেখানে আপনার লুকায়িত ফাইলটি থাকবে সেটির নাম লিখে এরপর তার ফরম্যাট লিখে এন্টার দিন। ব্যাস।

F1 থেকে F12 পর্যন্ত ব্যাবহার এর বাংলা বিবরণ

F1 থেকে F12 পর্যন্ত ব্যাবহার এর বাংলা বিবরণ 

F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি।
F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।

F1 থেকে F12 পর্যন্ত ব্যাবহার এর বাংলা বিবরণ

F1 থেকে F12 পর্যন্ত ব্যাবহার এর বাংলা বিবরণ 

F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি।
F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।

মঙ্গলবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

মানুষের বর্জ্যচালিত প্রথম বাস শুরু হলো ব্রিটেনে। মানুষের বর্জ্যচালিত প্রথম বাস শুরু হলো ব্রিটেনে।

মানুষের বর্জ্যচালিত প্রথম বাস শুরু হলো ব্রিটেনে। 


Banglarjyoti
হ্যালো বন্ধুরা আপনাদের সাগতম জানাই। আপনারা ওপরের হেডলাইন দেখে বুঝতেই পেরেছেন যে আজকের টিউন টা একটু অন্য রকমের। অন্য রকম হলেও আমি নতুন কিছু জানতে পারলে আপনাদের কাছে শেয়ার করে থাকি। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্জ্যচালিত বাস কী। 
    মানুষের বর্জ্য দিয়ে চলাচল শুরু হল ব্রিটেনে। ওই সমস্ত বর্জ্য ছাড়াও উচ্ছিষ্ট খাদ্য থেকে এনার্জি সংস্করণ করে চলছে এই ‘বায়োবাস’। প্রথম ধাপে ব্রিস্টল থেকে বাথ পর্যন্ত এই বাস চলছে। পরে অন্যান্য কয়েকটি রুটেও চলাচল করবে। পরিবেশবান্ধব এই বাসটি এক ট্যাঙ্ক ‘বায়োগ্যাস’ (মানুষের বর্জ্য থেকে তৈরি) দিয়ে ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারবে। 
Banglarjyoti
 
৫ জন মানুষের সারা বছরের বর্জ্য থেকে এরকম এক ট্যাঙ্ক গ্যাস পাওয়া সম্ভব। বাথ বাস কোম্পানি এই বাসের চালানোর দায়িত্ব নিয়েছে। আর মানুষের বর্জ্য থেকে গ্যাস তৈরি করছে জেনইকো কোম্পানি। ওই বাস কম্পানির মুখপাত্র কলিন ফীল্ড বলেছেন, উপযুক্ত সময়ে বায়োবাসটি যাত্রা শুরু করেছে। তিনি আরও বলেছেন, আগামী বছরের মধ্যেই ইউরোপের সবুজ রাজধানী হবে ব্রিস্টল।
Banglarjyoti
আমি আশা করছি আপনারা খবর টি পড়ে খুবখুশি হয়েছেন। তাছাড়া আপনাদের ধন্যবাদ এই পোস্টটি পড়ার জন্য। আজকের মত এইখানেই শেষ করলাম পড়ে নতুন কিছু পেলে আপনাদের কাছে আবার হাজির হব।

এ কে ৪৭ – পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক মারণাস্ত্র সম্পর্কে জানুন 

কে ৪৭পূর্ণ নামঃ আভতোম্যাট কালাশনিকভ ১৯৪৭ [automatic kalashnikov , 1947 model]
ডাক নামঃ একে ৪৭
গুলির মাপঃ ৭.৬৯ মিমি x ৩৯ মিমি
ধরনঃ গ্যাস অপারেটেড
দৈর্ঘ্যঃ ৮৭০ মি মি [নলের দৈর্ঘ্যঃ ৪১৫ মি মি]
ওজনঃ ৪.৩ কেজি [খালি]
মিনিট প্রতি গুলিঃ ৬০০ রাউন্ড
সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ

যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এম ১ গ্যারান্ড রাইফেলের ডিজাইন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে মিখাইল কালাশনিকভ নামের এক রাশিয়ান যুদ্ধাহত সার্জেন্ট একটি সেমি অটোমেটিক কার্বাইন বন্দুক এর নকশা করেন। তিনি তখন চিকিৎসাকালীন ছুটিতে ছিলেন। যা কিনা খুব একটি কার্যকর নকশা ছিল না। তবে এই ব্যর্থ নকশা থেকেই ধীরে ধীরে তৈরি হয় একে সিরিজের ভিত্তি।
প্রথমত যে একে ৪৬ তৈরি করা হয়েছিল সেটিও সেই সময়কার এবি ৪৬ [automatic bulkin] রাইফেল এবং এডি ৪৬ [automatic dementiev] এর সাথে পাল্লা দিয়ে টিকতে পারল না। কিন্তু এত বার ব্যর্থ হলেও হাল ছাড়েন নি কালাশনিকভ। তিনি সহকারী ডিজাইনার যাইৎসভ এর সাথে মিলে সম্পুর্ণ নতুন একটি নকশা তৈরি করেন। যাতে ছিল বোল্ট ক্যারিয়ারের সাথে যুক্ত দীর্ঘ গ্যাস স্ট্রোক পিস্টন , নিরাপত্তা লিভার যা কিনা রেমিংটন ৮ রাইফেল থেকে কপি পেস্ট করা, বোল্ট গ্রুপ ও রিসিভার ওয়ালের মাঝে বড় জায়গা রাখা যেটি কিনা এবি ৪৬ থেকে মেরে দেওয়া ইত্যাদি।
অতঃপর ১৯৪৭-৪৮ তে তিনটি প্রতিদ্বন্দ্বী নকশার বন্দুককে একত্রে পরীক্ষা করা হয়। এতে ছিল এডি ৪১০ [Dementiev KB-P-410], এ বি ৪৭ [Bulkin TKB-415] এবং সকলের পরিচিত একে ৪৭। এবি ৪৭ এর লক্ষ্যভেদী ক্ষমতা একে ৪৭ থেকে বেশি হলেও সোভিয়েত সরকার দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং নির্ভরযগ্যতার কারনে একে ৪৭ কে তাদের পছন্দের রাইফেল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে । ১৯৪৮ এর মাঝামাঝিতে ইজমাশ কারখানায় শুরু হয় এর উৎপাদন যা কিনা এখন অব্দি পৃথিবীর বহু দেশে চলছে।
ak47_1প্রথম একে ৪৭ মডেল
ak49১৯৪৯ এর মডেল
ak53_1১৯৫৩ এর মডেল
ak46_1একে ৪৬ এর প্রটোটাইপ
ab46-1এবি ৪৬ মডেল
পরবর্তীতে এর নকশার মান উন্নয়ন ও পরিবর্তন দ্বারা বিভিন্ন মডেল তৈরি করা হয়েছে।

আইনস্টাইন ভক্তদের জন্য কিছু মজার অজানা তথ্য!

আইনস্টাইন ভক্তদের জন্য কিছু মজার অজানা তথ্য! 

  • ১৮৭৯ সালে ১৪ই মার্চ জার্মানির একটি ছোট শহর উলমে আইনস্টাইনের জন্ম।

  •  আইনস্টাইন যখন তার আপেক্ষিক তত্ত্ব আবিষ্কার করেন তখন পর্যন্ত গবেষণার জন্য তার ছিলনা কোন ল্যাবরেটরি বা কোন যন্ত্রপাতি, তার একমাত্র অবলম্বন ছিল খাতা-কলম।
  •  আইনস্টাইন যখন তার আপেক্ষিক তত্ত্ব প্রকাশ করেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর।
  •  সূর্যগ্রহেনর একাধিক ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করলেন আলোক রশ্মি বাকে।
  •  ১৯১৪ সালের ৬ই নভেম্বর ইংল্যান্ড এর রয়াল সোসাইটিতে ঘোষনা করা হল সেই যুগান্তকারী আবিষ্কার! আলো বেকে যায়! এই বাকের নিয়ম নিউটনের তত্ত্বে নেই, আলোর বাকের এই মাপ আছে আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বে।
  •  একদিন এক তরুণ সাংবাদিক, বিজ্ঞানী আইনস্টাইনকে তার আপেক্ষিক তত্ত্ব সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে বললে, আইনস্টাইন কৌতুক করে বললেন- যখন একজন লোক কোন সুন্দরীর সাথে ১ ঘন্টা গল্প করে, তখন তার কাছে মনে হয় যেন এক মিনিট বসে আছে। কিন্তু যখন তাকে কোন গরম উননের পাশে এক মিনিট দাড় করিয়ে দেওয়া হয় তবে তার মনে হবে সে একঘন্টা দাড়িয়ে আছে। এটাই আপেক্ষিক তত্ত…
  •  মজার ব্যাপার হল আইনস্টাইনের সবেচেয়ে আলোচিত ও সবচেয়ে মহৎ আবিষ্কার আপেক্ষিক তত্ত্ব হলেও নোবেল কমিটি তাকে এই তত্ত্বের জন্য নোবেল পুরষ্কার দিতে পারেনি, কারণ নোবেল পুরস্কারের শর্ত ছিল পদার্থিবদ্যায় নোবেল পুরষ্কার পাবে এমন আবিষ্কারক যার আবিষ্কার মানুষের কাজে লাগে। কিন্তু যখন তিনি নোবেল পুরষ্কারে ভুষিত হন তখন পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে আপেক্ষিক তত্ত্ব আদেও মানুষের কোন কাজে লাগে…! তিনি নোবেল পুরুষ্কার পান তার ফটো ইলেকিট্রক ইফেক্ট আবিষ্কারের কারনে…নোবেল সনদে তা উল্লেখ আছে এভাবে…
  •  আইনস্টাইন বিশ্বাস করতেন ধর্ম মানবতারই এক মূর্ত প্রকাশ। বিজ্ঞান আর ধর্মে প্রেভদ নেই। প্রভেদ শুধু দৃষ্টি ভঙ্গিতে। বিজ্ঞান শুধু ‘কি’ তার উত্তর দিতে পারে, ‘কেন’ বা ‘কি হওয়া উচিৎ’ সে উত্তর দেবার ক্ষমতা নেই। অপর দিকে ধর্ম শুধু মানুষের কাজ আর চিন্তার মূল্যায়ন করতে পারে মাত্র।
  •  মূলত পারমানবিক শক্তির সম্ভবনা সৃষ্টির মাধ্যমে আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব প্রমানিত হয়। সামান্য ভরের রুপান্তরের জন্য পাওয়া যাচ্ছে অপরিমেয় শক্তি। আইনস্টাইন লিখেছেন-“ আমার জীবনকালে এই শক্তি পাওয়া যাবে ভাবেত পারিনি”।
  •  ১৯৫০ সালে আইনস্টাইন প্রকাশ করেন তার মহাকর্ষের সার্বজনীন তত্ত্ব।
  •  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গড়ে ওঠা নতুন ইহুদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য আইনস্টাইনকে আমন্ত্রণ জানানো হলে তিনি তা প্রত্যাখান করেন।
  •  ১৯৫৫ সালে ১৮ই এপ্রিল আইনস্টাইন মারা যান। তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হলেও তার ব্রেন গেবষণার জন্য এখনও সংরক্ষিত আছে। তবে তা কোথায় সেটা অনেকেরই অজানা…

মাত্র ৩০ মিনিটে অনলাইনে পাসপোর্ট তৈরির a টু z মেগা টিউটোরিয়াল

মাত্র ৩০ মিনিটে অনলাইনে পাসপোর্ট তৈরির a টু z মেগা টিউটোরিয়াল 

আগারগাও পাসপোর্ট অফিসে MRP পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিয়ে ছবি তুলতে সময় লাগে মাত্র ৩০ মিনিট, তাও বিনা ঘুষে! জি , আমি সত্য কথা বলছি। আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে অনলাইনে পাসপোর্ট করা যায়।
images
১ম ধাপঃ
এই পেজ এ যান। অনলাইনে ফর্মটি ফিলআপ করুন এবং প্রিন্টআউট নিন।
২য় ধাপঃ
পাসপোর্ট এর ফর্মটি, আপনার ন্যাশনাল আইডি এবং পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর ফটোকপি (যদি থাকে) সত্তয়িত করে আগারগাও পাসপোর্ট অফিসে চলে যান।
৩য় ধাপঃ
পাসপোর্ট অফিসের পাশে সোনালী ব্যঙ্ক এ । জরুরী পাসপোর্ট করতে চাইলে ৬০০০ টাকা আর সাধারনভাবে করতে চাইলে ৩০০০ টাকা জমা দিন। রশিদটি আঠা দিয়ে ফর্মের উপর সংযজন করুন।
৪র্থ ধাপঃ
এবার সরাসরি চলে যান পাসপোর্ট অফিসের ৮ তলার ৮০৪ নং রুমে। সেখান থেকে ফর্ম টি ভেরিফাই করিয়ে নিন। তারা আপনার ফর্ম এর উপর সই করে একটি সিরিয়াল নম্বর লিখে দিবে।
৫ম ধাপঃ
এবার চলে যান ঠিক পাশের অফিসের তিন তালার ৩১০ নং রুমে। যত লাইন ই থাকুক না কেন… সরাসরি চলে যান উপ কমিশনারের রুমে এবং তাকে দিয়ে ফর্ম টি ভেরিফাই করিয়ে নিন। মনে রাখবেন অনলাইন ফর্মের জন্য কোন লাইন নাই। এখানে থেকে আপনাকে ভেরিফিকেসন করার পর পাঠিয়ে দিবে পাশের রুমে ছবি তুলতে।
৬ষ্ঠ ধাপঃ
ছবি তলার জতই লাইন থাক আপনি সজা চলে যান ১৯ নং কাউন্তারে, যা শুধুমাত্র অনলাইন ফর্ম এর সার্ভিস দেয়। সজা এই কাউন্তারে গিয়ে আপনার ফর্মটি জমা দিন। সেখানে অফিসার আপনার ছবি তুলবে, আঙ্গুলের ছাপ ও স্বাক্ষর নিবে এবং তারপর আপনাকে রশিদ ধরিয়ে দিবে। সেটা ভালো মত চেক করে রুম থেকে বেরিয়ে আসুন।
ব্যাস… আপনার ফর্ম জমা দেয়া শেষ। যেদিন পাসপোর্ট দেয়ার ডেট, সেদিন পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে রশিদ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন।
মনে রাখবেনঃ
যত লাইন থাকুক না কেন, অনলাইন ফর্মের জন্য কোন লাইন ধরা লাগবে না। অবশ্যই বাসা থেকে সত্তয়িত করে নিয়ে যাবেন। ভোটার আইডি কার্ডের সত্তয়িত ফটোকপি এবং পুরানো পাসপোর্টের (যদি থাকে) ফটোকপি নিয়ে যাবেন। সাদা কাপর পড়ে ছবি তোলা যাবে না।

পাসপোর্ট কেন করবেন? কিভাবে করবেন? কোথায় করবেন? হারিয়ে গেলে কি করবেন? পাসপোর্ট নিয়ে একটি মেগা টিউন

পাসপোর্ট কেন করবেন? কিভাবে করবেন? কোথায় করবেন? হারিয়ে গেলে কি করবেন? পাসপোর্ট নিয়ে একটি মেগা টিউন 

পাসপোর্ট কেন করবেনপাসপোর্ট বিদেশ যাওয়ার অপরিহার্য অনুষঙ্গ।বৈধভাবে পৃথিবীর যে কোন দেশে যেতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির একটি পাসপোর্ট প্রয়োজন। এটি রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতিরও বড় দলিল।জাতীয় পরিচয়পত্র বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে অন্যতম জোরালো প্রমাণপত্র।কিন্তু দেশের গন্ডি পেরোলেই এ পরিচয়পত্র প্রায় অচল।সেখানে কেবল পাসপোর্টই ব্যাক্তির হয়ে স্বাক্ষ্য দিতে পারে।প্রমাণ করতে পারে তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। তাই শুধু বিদেশ যাওয়া নয়, মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতির জন্যও প্রত্যেক নাগরিকেরই পাসপোর্ট থাকা উচিত।
তাছাড়া জীবনে অনেক প্রয়োজনের বিষয় হঠাৎ এসে হাজির হয়। একজন ছাত্র হয়তো আকষ্মিকভাবে বিদেশে একটি বৃত্তি পেয়ে যেতে পারেন, চাকরি জীবনে হঠাৎ আসতে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আবার নিজে বা পরিবাবরের কোনো সদস্যের অসুস্থতায় চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়া লাগতে পারে। আগে থেকে পাসপোর্ট না থাকলে এমন জরুরী অবস্থায় দিশেহারা হয়ে যেতে হয়। কারণ এটি এমন জিনিস যা চাইলেই এক/দু’দিনে পাওয়া সম্ভব নয়। তাই নিজের পাসপোর্টটি করে রাখাই ভালো।
পাসপোর্টের ধরণ:
সাধারণভাবে পাসপোর্ট দুই ধরনের। হাতে লেখা পাসপোর্ট ও মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট। তবে বর্তমানে হাতে লেখা পাসপোর্ট ইস্যু করা হচ্ছে না। কেবল পুরনো পাসপোর্টের নবায়ন হচ্ছে। আগামি বছর পর্যন্ত এ ধরনের পাসপোর্ট ব্যবহার করা যাবে। তাছাড়া অনেক দেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এখন হাতে লেখা পাসপোর্ট গ্রহণ করেন না। তাই মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্টই কার্যকর। আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) নীতিমালা অনুযায়ী ২০১২ সালের এপ্রিল মাস থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট-এমআরপি) চালু হয়েছে।
মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট
মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) দেখতে হাতে লেখা পাসপোর্টর মতোই। তবে কার্যকারিতার দিক থেকে বেশ পার্থক্য আছে। মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্টে ছোট্ট ইলেকট্রনিক চিপ থাকে। সে চিপে সংরক্ষণ করা হয় পাসপোর্টধারী ব্যাক্তির বিভিন্ন তথ্য। বিশেষ সফটওয়্যারসম্পন্ন কম্পিউটার এ পড়তে পারে। বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগ যাত্রীদের তথ্য এ পাসপোর্ট থেকে তাদের তথ্য ভান্ডারে নিয়ে সংরক্ষণ করে। কোনো ব্যাক্তিকে সন্দেহভাজন মনে হলে তাদের কাছে থাকা তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখে।
কিভাবে আবেদন করবেন
নির্ধারিত ফরম পূরণের মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যায়। কাগজের মুদ্রিত ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হয়। অনলাইনেও আবেদন প্রক্রিয়ার একটি অংশ সম্পন্ন করা যায়। তবে সে ক্ষেত্রেও মুদ্রিত ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ও আঞ্চলিক কার্যালয়ে এ ফরম পাওয়া যায়। এছাড়া পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকেও এ ফরম ডাউনলোড করা সম্ভব। এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে পারেন
অনলাইনে ফরম পূরণের জন্য প্রথমেই যান পাসপোর্ট অফিসের এই সাইটে – http://www.passport.gov.bd/ । নির্দেশনা ভালোভাবে দেখুন, সতর্কতার সাথে একাউন্ট খুলুন । আপনার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যাদি ( যেমন নামের বানান, প্যারেন্টস এর নাম )  যেন শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের মতই হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
আবেদনপত্রে যা যা আছে:
চার পৃষ্ঠার এ আবেদনপত্রে আবেদনকারীকে নাম, বাবার নাম, মাতার নাম, তাদের পেশা, জাতীয়তা, জন্মস্থান, জন্ম তারিখ, জন্ম সনদপত্র নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, যোগাযোগের তথ্য সরবরাহ করতে হবে। এসব তথ্য সঠিক এবং নির্ভূল ভাবে পূরণ করে আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট জায়গায় স্বাক্ষর ও তারিখ লিখতে হবে। এ ছাড়া আবেদনকারীকে একটি ৫৫ × ৪৫ মিলিমিটার আকারের রঙিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ ছবি) ফরমে আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়িত করতে হবে। ছবিটি এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সীলমোহর এর অর্ধেক অংশ ছবির উপর আর বাকি অর্ধেক অংশ ফরমের কাগজে থাকে। এক্ষেত্রে, দুটি আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
যারা সত্যায়িত করতে পারবেন:
আবেদন ফরমের সত্যায়ন করতে পারবেন- ১. সাংসদ ২. সিটি করপোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর ৩. গেজেটেড কর্মকর্তা ৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ৫. উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ৬. পৌরসভার মেয়র ৭. বেসরকারি কলেজের শিক্ষক ৮. বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ৯. দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ১০. পৌর কাউন্সিলর ১১. রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের নতুন জাতীয় বেতন স্কেলের সপ্তম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তারা।
পাসপোর্টের ফি :
পাসপোর্টের জন্য দুই ধরনের ফি নির্ধারিত হয়েছে। সাধারণ পাসপোর্টের জন্য তিন হাজার টাকা এবং জরুরি পাসপোর্টের জন্য ছয় হাজার টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। টাকা জমা দিতে হবে আগের মতোই সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায়। (টাকা জমা দেওয়ার সময় আরো VAT হিসেবে আরও ১০ টাকা জমা দিতে হবে)। টাকা জমা দেয়ার পর আপনাকে দেয়া রশিদের অংশে একটি নম্বর লিখে দিবে। এই নম্বরটি আপনার পাসপোর্ট ফরমের ক্রমিক নং ২৫ এ নিদিষ্ট শূন্যস্থানে বসাতে হবে। এরপর রশিদটি আপনার পাসপোর্ট ফরমের ১ম পাতার উপরের অংশে ডানদিকে আঠা দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে।
যে সকল কাগজপত্র লাগবে:
সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রার্থীকে আবেদনকারীর একটি রঙিন ছবি আঠা দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে, সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্রের ফটোকপি। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরের কম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বাবা ও মায়ের একটি করে রঙিন ছবিও লাগবে।
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগে:
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগেই তা নির্দিষ্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা এটি ভেরিফিকেশন বা যাচাই করবেন। আবেদপত্রটি ভেরিফিকেশন করানোর আগে এর সঙ্গে ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদটি আঠা দিয়ে আবেদন পত্রের সঙ্গে যোগ করে দিতে হবে। এ ছাড়া আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিটিও যথাযথ কর্মকর্তাকে দিয়ে সত্যায়িত করে নিতে হবে।ছবিটি এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সীলমোহর এর অর্ধেক অংশ ছবির উপর আর বাকি অর্ধেক অংশ ফরমের কাগজে থাকে। পাশাপাশি জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপিটিও সত্যায়িত হতে হবে। যদি কারও জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে তাহলে পাসপোর্ট ফরমের তৃতীয় পৃষ্ঠায় নির্দিষ্ট স্থানে বসবাসরত এলাকার জনপ্রতিধি দ্বারা প্রত্যয়ন করিয়ে নিতে হবে। এমআরপির আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাচ্ছে দেশের ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে। প্রতিটি আঞ্চলিক অফিসের অধীনে রয়েছে কয়েকটি জেলা।
আঞ্চলিক অফিস-  ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, যশোর ও গোপালগঞ্জ।
ঢাকা: ঢাকা, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ জেলা।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জ জেলা।
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলা।
কুমিল্লা: কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
সিলেট:  সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলা।
রাজশাহী: রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, জয়পুরহাট ও বগুড়া জেলা।
বরিশাল: বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর ও ঝালকাঠি জেলা।
রংপুর: রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলা।
যশোর: যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, নড়াইল, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলা।
আবেদনপত্র জমা দেওয়ার নিয়ম:
আবেদন পত্রটির ভেরিফিকেশন করে দায়িত্বরত কর্মকর্তা আবেদনপত্র যাচাই করে সিলসহ স্বাক্ষর করবেন। এরপর আবেদনপত্রটি নির্দিষ্ট স্থানে জমা দিতে হবে। পাসপোর্ট অফিসেই খোলা আছে বেশ কয়েকটি বুথ। এসব বুথেই জমা দিতে হবে। আবেদনপত্রটি জমা দেবার সময় পাসপোর্ট অফিসের দায়িত্বরত ব্যাক্তি আপনার তথ্যগুলো কম্পিউটারে এন্ট্রি করে রাখবেন। এরপর তিনি আপনাকে একটি টোকেন দেবেন। এরপর সে টোকেনসহ আবেদনপত্রটি নিয়ে ছবি তোলার জন্য আরেকজন কর্মকর্তার কাছে যেতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য যেভাবে ছবি তোলা হয়েছিলো, এখানেও একইভাবে নির্দিষ্ট মাপের ছবি তোলা হবে। এছাড়াও দুই হাতের আঙ্গুলের ছাপও দিতে হবে ইলেকট্রনিক মেশিনে । এরপর নেয়া হবে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর। তবে, ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর আবেদন পত্রের স্বাক্ষরের সঙ্গে যেনো মিল থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই প্রক্রিয়া শেষে কর্তৃপক্ষ পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য একটি আলাদা ডকুমেন্ট দেবে এবং আবেদনপত্রটি রেখে দিয়ে আপনাকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করার তারিখও জানিয়ে দেবেন।আবেদন ফরম জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারীকে অবশ্যই নিজে উপস্থিত থাকতে হবে। ফরম জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারীর আঙুলের ছাপ রাখা হবে এবং মুখের ছবি তোলা হবে।
পুলিশ প্রতিবেদন:
কয়েকটি ব্যাতিক্রম ছাড়া বাকী সব ক্ষেত্রে পাসপোর্টের জন্য পুলিশ প্রতিবেদন লাগে। আবেদনপত্র জমা হওয়ার পর পাসপোর্ট অধিদপ্তর আবেদন বা ফরমের একটি কপি পুলিশ বিভাগের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সেখান থেকে এটি সংশ্লিষ্ট থানায় যায়। সেখান থেকে একজন কর্মকর্তা আবেদনকারীর ঠিকানায় সশরীরে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন। সাধারণভাবে কয়েকটি জিনিস দেখা হয়। এর মধ্যে রয়েছে-আবেদনকারীর ঠিকানা সঠিক কি-না,  এটি তার বর্তমান ঠিকানা হলে তিনি সেখানে অবস্থান করেন কি-না, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য তথ্য সঠিক কি-না। এ ক্ষেত্রে পরিদর্শনে আসা পুলিশ কর্মকর্তা আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম সনদ, পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের সনদপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র এবং পাসপোর্ট সাইজের ছবি চাইতে পারে।এছাড়া থানায় রক্ষিত তথ্যভান্ডারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় আবেদনকারী কোনো অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত কি-না। তবে এসব কোনো বড় ইস্যু হয় না। পুলিশ কর্মকর্তা কনভিন্সড হলে প্রতিবেদন ইতিবাচক না হওয়ার কথা নয়। মনে রাখবেন, এ প্রতিবেদন যদি ইতিবাচক না হয় তাহলে পাসপোর্ট অধিদপ্তর আপনার পাসপোর্ট ইস্যু করবে না।
কিছু ক্ষেত্রে পুলিশ প্রতিবেদন প্রয়োজন নাই-
১.  জাতীয় সংসদের সদস্য,
২.  তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য,
৩.  সিটি কর্পোরেশন এবং পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর,
৪.  উপজেল পরিষদ চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান,
৫.  ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান,
৬.  সকল পর্যয়ে সামরিক-বেসামরিক সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী,
৭.  সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান/সংস্থার প্রত্যানয় সাপেক্ষে আধাসরকারী  ও রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্থায় কর্মরত স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী,
৮.  অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং তাদের স্ত্রী
৯.  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং তাদের  স্ত্রী  এবং ১৫ (পনের) বছরের কম বয়সের সন্তান।
১০. ৫ /১০ বৎসর অতিক্রান্ত কিন্তু ১২ বছরের অধিক নহে এমন বৈধ সমর্পনকৃত (সারন্ডারড) পাসর্পোটের ক্ষেত্রে পুলিশ প্রতিবেদনের প্রয়োজন নেই|
বি:দ্র: স্ত্রী / ১৫ বৎসরের নিচের বয়সের সন্তানদের ক্ষেত্রে- কর্মকর্তা/কর্মচারীরর সন্তান এবং তার উপর নির্ভরশীল মর্মে প্রত্যয়ন  দিতে হবে।
পাসপোর্ট সংগ্রহ:
কর্তৃপক্ষের দেওয়া তারিখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে। তবে, এই সময়ের মধ্যে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষ হতে হবে। পাসপোর্ট দেবার আগে ডিবি পুলিশ বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানায় ভেরিফিকেশন করে। আর পুলিশের রিপোর্ট দেওয়ার পরই পাসপোর্ট পাওয়া যায়।
এমআরপি পাসপোর্টের বৈশিষ্ট্য:
মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট বিভিন্ন দেশের উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাসপোর্টের আদলে তৈরি। এ পাসপোর্টে উন্নত দেশগুলোর পাসপোর্টের মতোই বিশেষ কাপড়ের কভার ব্যবহার করা হয়েছে। হাতে লেখা পাসপোটের মতোই শুরু থেকে ৫ থেকে পঞ্চম পৃষ্ঠা পর্যন্ত ছবিসহ প্রয়োজনীয় এক পাতায় আছে। আছে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরও। পুরোনো পাসপোর্টে বিভিন্ন দেশের ভিসা লাগানো থাকলে সেগুলো এই পাসপোর্টে থাকছে না। এ পাসপোর্টে এক পাতার এসব তথ্যের পাশাপাশি একপাশে আছে বিশেষ সাংকেতিক নম্বর, যাকে ‘যন্ত্রে পাঠযোগ্য এলাকা’ বলা হয়। এই নম্বরের মধ্যেই থাকছে পাসপোর্টধারীর সব তথ্য, যা কম্পিউটার পড়তে পারে। জানা গেছে, পুরো প্রক্রিয়াটিই চলছে আন্তর্জাতিক মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের অনুমোদন সংস্থা আইসিএভি-এর নির্দেশনা অনুসারে। এমআরপির তথ্যগুলো যখনই কম্পিউটার এই নম্বরের মধ্যে পড়ে, তখনই মনিটরে সেসব তথ্য দেখা যায়। এই পৃষ্ঠায় রয়েছে জাতীয় পশু বাঘ ও জাতীয় ফুল শাপলার জলছাপ। আরও আছে নানা ধরনের নিরাপত্তা দাগ। পাতার বিভিন্ন স্থানে বাঘের ছবির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের নাম ও শহীদ মিনারের ছবি। এসব জলছাপ বিশেষ আলো দিয়ে দেখলে লেজার রশ্মির মতো দেখায়। এমআরপির শেষ পাতায় আছে সংসদ ভবনের ছবি ও পরিচিতি।
পাসপোর্টের মেয়াদ
সাধারণভাবে পাসপোর্টের মেয়াদ ১০ বছর। এরপর এটি বাতিল হয়ে যাবে। পাসপোর্টধারী ব্যাক্তিকে নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। তাছাড়া বিদ্যমান পাসপোর্টের মেয়াদ ৫ বছর পার হওয়ার আগেই তা নবায়ন করতে হবে। নবায়ন করা না হলে ৫ বছর পর এ পাসপোর্ট তার বৈধতা হারাবে।
কিছু লক্ষণীয় বিষয়:
•    যে কোন সমস্যায় দায়িত্বরত আনসারদের সহায়তা নিন।
•    যে কোন সময় ব্যবহারের জন্য স্ট্যাপলার, পিন, আঠা, কলম ইত্যাদি সঙ্গে রাখবেন।
•    পুরো ঢাকা নগরীকে তিনটি অধিক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়েছে- উত্তরা, আগারগাঁও, যাত্রাবাড়ী অধিক্ষেত্র। টাকা জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে যার ঠিকানা যে অধিক্ষেত্রের অন্তর্গত, তাকে সেই অধিক্ষেত্রের পাসপোর্ট অফিসে টাকা জমা দিতে হবে।
•     ছবি তোলার দিন পরিচ্ছন্ন কাপড় পরে যাবেন।