ইন্টারনেট প্রটোকল এর জত্তর মন্তর

IP(Internet
Protocol) address is the machine number used to identify all devices
that are connected to the net. Each device has its own unique number and
an IP address is an 32 bit address. এই 32 বিট IP address কে চারটি সমান
ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং প্রত্যেকটা ভাগকে ডট চিহ্ন দ্বারা divide করা হয়।
যেমন এখন আমরা একটি IP address এর উদাহরন দেখি…
1. 192.168.21.12. 11000000.10101000.00010101.00000001
IP address কে বিভিন্ন ভাবে প্রকাশ করা
হয় তার মধ্যে dottet decimal, binary ই বেশি ব্যবহার করা হয়। উক্ত
উদাহরনে প্রথমটি dottet decimal এবং পরেরটি binary তে প্রকাশ করা হয়েছে।
একটা IP address এর এই 32 bit কে দুটি অংশে বিভক্ত করা হয়, একটা হচ্ছে
netid এবং আরেকটা হচ্ছে hostid। একটা network এর under এ অনেকগুলো host
থাকতে পারে অর্থাৎ একই network এর প্রত্যেকটা IP address এর netid এক হতে
হবে কিন্তু প্রত্যেকটি host এর id ভিন্ন হতে হবে। একটা IP address এর মান
0.0.0.0 থেকে সর্বোচ্চ 255.255.255.255 হতে পারে, এর চেয়ে বড় হতে পারে
না। যদি একটা IP address এর প্রতি আট বিট এর মান 255 এর থেকে বড় হয় তাহলে
এটি গ্রহনজোগ্য হবে না। এই যে আমরা 32 bit এর IP address ব্যবহার করি এটা
দিয়ে আসলে কত গুলো IP address সৃষ্টি করা যাবে। আসলে এই 32 bit দিয়ে
2power32 টি address create করা যাবে। আর এটাই হচ্ছে 32 bit Internet
Protocol এর address space। IP address গুলোকে কয়েকটি class এ বিভক্ত করা
হয়েছে। এখন আমরা IP address এর class সম্মন্ধে আলোচনা করব। IP address কে
পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
1. class A 2. class B 3. class C 4. class D 5. class Eclass range number of address percentage first byte of binary
A 0-127 2 power 31 50% 0
B 128-191 2 power 30 25% 10
C 192-223 2 power 29 12.50% 110
D 224-239 2 power 28 6.25% 1110
E 240-255 2 power 28 6.25% 1111
একটা IP address কোন class এর অন্তর্ভুক্ত এটা জানার জন্য আমাদেরকে প্রতেয়কটা class এর range জানতে হবে। উপরের চার্ট থেকে প্রত্যেকটা class সম্মন্ধে ধারনা পেতে চেষ্টা করব।
যদি কোন IP address এর প্রথম byte 0-127
এর মধ্যে পরে তাহলে এটি class A এর অন্তর্ভুক্ত। এভাবে প্রত্যেকটা class এর
range মনে রাখলে একটা IP address কোন class এর অন্তর্ভুক্ত তা সহজে বের
করা যায়। এই class গুলোর মধ্যে class D multicast network নামে পরিচিত।
মাল্টিকাস্ট network মানে আমি একটি প্যাকেট একই হোস্ট থেকে অনেক জায়গায়
পাঠাব। যেমন আমাদের Yahoo group এর কথাই ধরা যাক। Yahoo group এ একটি mail
send করা হলে সবার কাছে চলে যায় আর এটাই হচ্ছে multicast network এর
সুন্দর উদাহরন। অন্য দিকে class E একটি বিশেষ ধরনের address একে reserved
address ও বলা হয়। এতক্ষন আমরা IP address এর বিভিন্ন class সম্মন্ধে
জেনেছি । এখন আমরা আরও গুরুত্তপূর্ন কিছু যানতে চেষ্টা করব।
Netid and Hostid:আমরা একটা IP address কে দুটি অংশে বিভক্ত করতে পারি।
1. Netid 2. Hostid
Netid মানে identification of netword
অর্থাৎ এটা একটা IP address কোন network এ আছে তা আপনাকে বলে দেবে। আর
hostid মানে identification of host অর্থাৎ host id দ্বারা একটি network
কোন host এ আছে তা বুঝায়। IP address এর প্রত্যেকটা class কে net id এবং
host id তে ভাগ করা হয়েছে, এটা জানা খুবই গুরুত্তপূর্ন। তবে class D ও
class E কে net id এবং host id তে বিভক্ত করা যায় না কেনানা class D হচ্ছে
multicast address আর class E হচ্ছে reserved address যা ভবিষ্যতে ব্যবহার
করার জন্য রাখা হয়েছে। নিচে প্রত্যেকটা class এর net id এবং host id এর
বিট সংখ্যা দেয়া হল।
class net host
class A 8 bit 24 bit
class B 16 bit 16 bit
class C 24 bit 8 bit
এতক্ষন আমরা IP address এর মোটামুটি একটা ধারনা পেলাম। এখন আমরা IP address এর কিছু গুরুত্তপূর্ন বিষয় আলোচনা করব।
** Loopback address:
class A এর 127 তম network কে বলা হয়
loopback address। এটি class A এর অন্তর্গত হলেও কোন host কে এই address
দেয়া যাবে না। কারণ প্রতিটি host এই network টি ব্যবহার করে, আসলে কোন
একটি address কে স্থির রেখে অন্য address গুলোর নামকরন করা হ্য়। তাই কখনো
কোন IP address এর প্রথম বাইট 127 দেয়া যাবে না।
** Private IP address:
কিছু IP address আছে যেগুলো TPC/IP
protocal এ ব্যবহার করা হয় না অর্থাৎ এগুলো gloabally ব্যবহার করা হয় না
তবে locally ব্যবহার করা যায় এগুলোকে বলা হয় private IP address। নিচে
Private IP address এর range দেয়া হল।
Class Netid
A 10.0.0
B 172.16 to 172.31
C 192.168.0 to 192.168.255
*** Unicast address , multicast or broadcast address:
সাধারণত communication এর জন্য এ সমস্ত
address গুলো ব্যবহার করা হয়। একটি প্যাকেট যখন একমাত্র এক জায়গায়
প্রেরন করা হয় তখন তাকে unicast address বলা হয়। আর একটি প্যাকেট যখন এক
জায়গা অনেক জায়গায় প্রেরন করা হয় তখন তাকে multicast or broadcast
address বলা হয়। আলোচনার শুরুতে আমি yahoo group এর যে উদাহরন দিয়েছিলাম
সেটাই broadcast address এর চমৎকার উদাহরন।
Mask and subnet mask:
যখন একটা নেটওয়ার্ক এর IP address দেয়া
থাকবে তখন আমরা কিভাবে ঔ address এর নেটওয়ার্ক id অথবা শুরুর address বের
করব। এই কাজটা করার জন্য আমরা একটা জিনিস ব্যবহার করতে হবে। আর এই জিনিসটিই
হচ্ছে mask। Mask 32 bit এর হয়। প্রত্যেক class এর আলাদা আলাদা mask থাকে
যেগুলো আগে থেকে স্তির করা থাকে। এদেরকে বলা হয় default mask। নিচে
প্রত্যেক class এর default mask দেয়া হল।
Class Mask in binary Mask in dotted decimal
A 11111111.00000000.00000000.00000000 255.0.0.0
B 11111111.11111111.00000000.00000000 255.255.0.0
C 11111111.11111111.11111111.00000000 255.255.255.0
আসলে উপরের default mask এর সাথে IP address এর তুলনা করে আমরা network address বের করব। এখন আমরা একটি উদাহরন দেখব।
Example: Given the address 23.56.7.91 and the default class A mask, find the beginning address or network address.
এই প্রশ্নটি সমাধান করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে যানতে হবে এটি কোন class এ আছে, তারপর এই class এর default mask এর value। এখন আমরা IP address টির binary value র সাতে default mask এর binary value র AND operation করব।
IP address 00010111.00111000.00000111.01011011
Default mask 11111111.00000000.00000000.00000000
AND operation করলে হয় 10111.00000000.00000000.00000000 একে dotted decimal এ নিলে হয় 23.0.0.0।
এটাই নেটওয়ারকের network address.
এটাই হচ্ছে নির্নেয় সমাধান। ANS : 23.0.0.0 ।
IP address নিয়ে আজকে মোটামুটি এ পর্যন্তই থাক। কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন